
ডেস্ক নিউজ : সুরাটিতে আছে তারকারাজি সৃষ্টির রহস্যের কথা, কেয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের অবস্থা এবং তাদের চিন্তা ও গবেষণা করার দাওয়াত এবং বুদ্ধিবৃত্তিকে কাজে লাগানোর আহ্বান। কবরের আজাব থেকে রক্ষা পেতে হলে বেশি বেশি সুরা মুলকের আমল করতে হবে। এ সুরা তার আমলকারীর জন্য কবরের আজাবের সামনে প্রতিবন্ধক হয়ে দাঁড়াবে।
রসুলুল্লাহ (সা.) আমাদেরকে কবরের আজাব থেকে পানাহ চাইতে বলেছেন। যায়েদ ইবনে সাবেত রা. থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমরা কবরের আজাব থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা কর।’ (মুসলিম ২৮৬৭)। রসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও কবরের আজাব থেকে পানাহ চাইতেন। আয়েশা (রা.) বলেন, একবার এক ইহুদি নারী তার কাছে এলো। সে কবরের আজাব প্রসঙ্গে আলোচনা করল এবং বলল, আল্লাহ আপনাকে কবরের আজাব থেকে রক্ষা করুন। নবীজি এলে আয়েশা (রা.) তাকে কবরের আজাব সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলেন। নবীজি উত্তরে বললেন, হ্যাঁ, কবরের আজাব (সত্য)। আয়েশা (রা.) বলেন, এর পর থেকে আমি রসুলুল্লাহ (সা.)-কে দেখেছি, প্রতি নামাজের পরই তিনি কবরের আজাব থেকে পানাহ চাইতেন। (বুখারি ১৩৭২)।
- প্রথম ভাগ: ১ থেকে ৪ আয়াত। এ অংশে আছে আল্লাহ তাআলার ক্ষমতার বর্ণনা।
- দ্বিতীয় ভাগ: ৫ থেকে ১৫ আয়াত। এ অংশে জাহান্নাম ও জান্নাতের প্রসঙ্গ।
- তৃতীয় ভাগ: ১৬ থেকে ২২ আয়াত। এখানে আছে অত্যাসন্ন বিপদের বার্তা।
- চতুর্থ ভাগ: ২৩ থেকে ২৪ আয়াত। সে বিপদে প্রস্তুতির সময় নিয়ে প্রশ্ন।
- পঞ্চম ভাগ: ২৫ থেকে ২৭ আয়াত। সে বিপদ কবে ঘটবে, তা নিয়ে মানুষের কৌতূহল?
- শেষ ভাগ: ২৮ থেকে ৩০ আয়াত। এখানে আল্লাহর বিপরীতে মানুষের দুর্বলতার কথা।
কিউটিভি/আয়শা/১১ জুন ২০২৪,/সন্ধ্যা ৬:০৮