ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

ঢাকা-ভাঙ্গা রুট : বাসের চেয়ে ট্রেনে ১৩০ টাকা ভাড়া বেশি

superadmin | আপডেট: ০৯ অক্টোবর ২০২৩ - ০৬:৪২:৪৮ পিএম

ডেস্কনিউজঃ পদ্মা সেতু রেলসংযোগ প্রকল্পে ঢাকা থেকে যশোর পর্যন্ত ১৭২ কিলোমিটারের নতুন রেলপথ নির্মাণ করছে রেলওয়ে। এরমধ্যে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ৮২ কিলোমিটার রেলপথ মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে নভেম্বর মাস থেকে বাণিজ্যিকভাবে এই রুটে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল শুরু করবে। সে কারণে ভাড়া নির্ধারণে একটি প্রস্তাবনা তৈরি করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে।

প্রস্তাব অনুযায়ী, পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত রেলপথে যেতে চেয়ার কোচে যাত্রীদের ভাড়া আসছে ৩৭৭ টাকা। অন্যদিকে, একই পথে বাসে যেতে যাত্রীদের খরচ পড়ে ২৫০ টাকার মতো। সে হিসেবে ট্রেনে যেতে যাত্রীদের ১৩০ টাকা বেশি দিতে হবে।

এ ছাড়া আন্তঃনগর ট্রেনের এসি চেয়ারে ভাড়া প্রস্তাব করা হয়েছে ৬৬৭ টাকা। অন্যদিকে, একই পথে এসি বাসে যেতে যাত্রীদের খরচ পড়ে ৫০০ টাকার মতো।

এদিকে ট্রেনের ভাড়া বাড়ার পেছনে রেল কর্তৃপক্ষ প্রস্তাবনায় দুটি বিষয় উঠে এসেছে। একটি পদ্মা সেতু অপরটি গেন্ডারিয়া-কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত উড়ালপথ। এই পথের জন্য অতিরিক্ত পথ যোগ করা হয়েছে। অর্থাৎ পদ্মা সেতুর প্রতি কিলোমিটারকে ২৫ কিলোমিটার এবং গেন্ডারিয়া থেকে কেরানীগঞ্জ পর্যন্ত উড়ালপথের প্রতি কিলোমিটারকে ৫ কিলোমিটার ধরা হয়েছে। এ জন্যই ঢাকা থেকে ভাঙ্গার প্রকৃত দূরত্ব ৭৭ কিলোমিটার হলেও রেলওয়ে দেখিয়েছে ৩৫৩ কিলোমিটার দূরত্ব। এর ফলেই ওই পথ ভাড়া বেশি ধরা হচ্ছে।

ভাড়ার বিষয়ে বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী বলেন, ভাঙ্গা পর্যন্ত যাত্রীদের জন্য ডিসকাউন্ট রাখা হয়নি। তবে রাখার নিয়ম রয়েছে। যাত্রী চাহিদার ওপরে ভিত্তি করে ঠিক করা হবে।

উল্লেখ্য, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের আওতায় ঢাকা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে যশোর পর্যন্ত দীর্ঘ ১৭০ কিলোমিটার রেললাইন নির্মিত হচ্ছে। এরমধ্যে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপে ঢাকা-মাওয়া ৪০ কিলোমিটার এবং মাওয়া-ভাঙ্গা ৪২ কিলোমিটার রেলপথ উদ্বোধন করা হবে।

এ ছাড়া প্রকল্পের তৃতীয় অংশ ভাঙ্গা-যশোর ৮৭ কিলোমিটার রেললাইন নির্মাণকাজ ২০২৪ সালের জুনে শেষ হবে।

বিপুল/০৯.১০.২০২৩/ সন্ধ্যা ৬.৩৮

▎সর্বশেষ

ad