ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনী’র মাদক বিরোধী অভিযানে ফেনসিডিল, ইয়াবা ও গাঁজাসহ আটক ১ ঢাবি’র জহুরুল হক হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন পুনর্গঠন : সদস্য সচিব নিয়ে বিতর্ক রাস্তায় অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের ভিডিও ভাইরাল ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবি দর্শন বিভাগের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ঢাবি দর্শন বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ১৪তম পুনর্মিলনী ও কমিটি গঠিত হয়েছে সাইদ সোহরাব ও শেখ মো. নাসিম এর নেতৃত্বে ঢাবি মুহসীন হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন গঠন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ডিসপ্লে-তে ভেসে উঠেলো ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’ কুড়িগ্রামের উলিপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, যুবদল নেতার মৃত্যু কুড়িগ্রামে নবগঠিত জেলা বিএনপির আহবায়কের বিরুদ্ধে মশাল মিছিল

তিনবেলা খাবারে নুডলস দেওয়ায় স্ত্রীকে ডিভোর্স দিলেন স্বামী!

Anima Rakhi | আপডেট: ২৯ মে ২০২২ - ০৩:১৫:৪৭ পিএম

ডেস্ক নিউজ : তিনবেলা ম্যাগি নুডলস খাওয়ানোর অভিযোগে স্ত্রীকে ডিভোর্স দিলেন স্বামী। ঘটনাটি ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের। মাইসুরুর জেলা ও দায়রা আদালতের বিচারক এম এল রঘুনাথের বিবরণে বিবাহবিচ্ছেদের এ ঘটনা সামনে এসেছে।

মাইসুরুর এই ঘটনায় তাজ্জব খোদ আদালতের বিচারক। বিবাহ বিচ্ছেদের এই মামলার নাম তিনি দিয়েছেন ‘ম্যাগি মামলা’।

চটজলদি তৈরি খাবারে ম্যাগির জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু, তাই বলে তিনবেলা কেউ ম্যাগি খেতে পছন্দ করবেন? ব্রেকফাস্ট হোক, লাঞ্চ হোক কিংবা ডিনার, খাবারের টেবিলে সেই একবাটি ম্যাগি। শেষমেশ স্ত্রীর উপর বিরক্ত হয়ে তাকে ডিভোর্স দিয়ে বসলেন স্বামী। গল্প মনে হলেও বাস্তবে ঘটেছে এই ঘটনা। ঘটনার বর্ণনা দিলেন মাইসুরুর জেলা ও দায়েরা আদালতের বিচারক এম এল রঘুনাথ। ম্যাগি নিয়ে কী ভাবে শুরু হল স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে এই বচসা?

মাইসুরুর জেলা ও দায়েরা আদালতের বিচারক এম এল রঘুনাথ বলেন, ”আমি যখন বল্লারি জেলা আদালতের বিচারক ছিলাম তখন এক অদ্ভুত বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা এসেছিল। স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কেউই রান্না জানতেন না। অগত্যা ম্যাগির উপরই ভরসা করতে হয়েছিল তাদের। স্বামীর অভিযোগ ছিল, স্ত্রী তাকে তিনবেলা কেবলমাত্র ম্যাগি বানিয়ে দিতেন। আর তাই ডিভোর্সের মামলা করেন তিনি।”

বিচারক মজার ছলে এই মামলাটিকে ‘ম্যাগি মামলা’ নাম দিয়েছিলেন। তিনি জানান, মধ্যস্থতার মাধ্যমে শেষ পর্যন্ত বিচ্ছেদ হয় এই যুগলের।

বিচারক এম এল রঘুনাথ বলেন, ”বিবাহ বিচ্ছেদের মামলাগুলি সাধারণত একটু কঠিন হয়। সন্তানের কথা মাথায় রেখে অনেকক্ষেত্রে শেষ পর্যন্ত একসঙ্গে থাকতে রাজি হয়ে যায় স্বামী-স্ত্রী। তাদের সমস্যার কথা শুনে বিষয়গুলির গভীরে যাওয়ার চেষ্টা করি। মানসিক সমস্যার পাশাপাশি শারীরিক চাহিদা মেটাতে না পারার মতো সমস্যাগুলিও বিবাহ বিচ্ছেদের কারণ হয়। ৮০০-৯০০ মামলার মধ্যে কেবলমাত্র ২০ থেকে ৩০টি মামলা আমরা সমাধান করতে পারি।”

সূত্র: এই সময়

 

কিউটিভি/অনিমা/২৯.০৫.২০২২/বিকাল ৩:১৫

▎সর্বশেষ

ad