
আলমগীর মানিক,রাঙামাটি : টেন্ডারবাজি, ঘুষ গ্রহণ, বিল আটকে চাঁদাবাজিসহ একাধিক দুর্নীতির অভিযোগে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে (রাপাজেপ) অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) সকালে দুদকের রাঙামাটি কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মো. জাহিদ কালামের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযান শেষে মো. জাহিদ কালাম সাংবাদিকদের জানান, “জেলা পরিষদের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, ঘুষ গ্রহণ, বিল আটকে চাঁদাবাজি, কার্যালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুপস্থিতিসহ নানা অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে হেড অফিস থেকে আমাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সরেজমিনে এসে দেখা গেছে, কর্মক্ষেত্রে বেশিরভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী অনুপস্থিত। আমরা বিভিন্ন ফাইলপত্র রেকর্ডের তথ্য চেয়েছি, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা তা দাখিল করতে ব্যর্থ হয়েছেন।”

নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে চলমান তদন্ত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “তার বিরুদ্ধে একটি ফাইল অনুসন্ধান চলছে। নতুন করে যে অভিযোগগুলো আসছে সেগুলোও যাচাই করা হবে।”দুদক কর্মকর্তার ভাষ্য অনুযায়ী, জেলা পরিষদের বিরুদ্ধে মোট ১৬টি বিষয়ে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে রয়েছে—বাজার ফান্ড, হাঁস-মুরগির খামার, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, সমবায় অধিদপ্তর, সমাজসেবা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস, নিয়োগ বাণিজ্য ও পদায়ন বাণিজ্যসহ একাধিক খাত। রেকর্ডপত্রে গরমিল ধরা পড়লে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

অভিযান শেষে মো. জাহিদ কালাম সাংবাদিকদের জানান, “জেলা পরিষদের বিরুদ্ধে টেন্ডারবাজি, ঘুষ গ্রহণ, বিল আটকে চাঁদাবাজি, কার্যালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুপস্থিতিসহ নানা অভিযোগ পাওয়া গেছে। এসব অভিযোগের প্রেক্ষিতে হেড অফিস থেকে আমাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়। সরেজমিনে এসে দেখা গেছে, কর্মক্ষেত্রে বেশিরভাগ কর্মকর্তা-কর্মচারী অনুপস্থিত। আমরা বিভিন্ন ফাইলপত্র রেকর্ডের তথ্য চেয়েছি, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তারা তা দাখিল করতে ব্যর্থ হয়েছেন।”

নির্বাহী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে চলমান তদন্ত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “তার বিরুদ্ধে একটি ফাইল অনুসন্ধান চলছে। নতুন করে যে অভিযোগগুলো আসছে সেগুলোও যাচাই করা হবে।”দুদক কর্মকর্তার ভাষ্য অনুযায়ী, জেলা পরিষদের বিরুদ্ধে মোট ১৬টি বিষয়ে অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে রয়েছে—বাজার ফান্ড, হাঁস-মুরগির খামার, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর, সমবায় অধিদপ্তর, সমাজসেবা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস, নিয়োগ বাণিজ্য ও পদায়ন বাণিজ্যসহ একাধিক খাত। রেকর্ডপত্রে গরমিল ধরা পড়লে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাঙামাটি শহরে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম নির্মান না করেই অর্থ আত্মসাৎ করার ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে দূদক কি ব্যবস্থা নিয়েছে এমন প্রশ্নের জবাবে দুদকের রাঙামাটি সমন্বিত কাযালয়ের উপ-পরিচালক জাহিদ কালাম বলেন, এই বিষয়ে আমরা অভিযোগ পেয়েছি; এবং সেটি কেন্দ্রীয় কাযালয়ে প্রেরণ করেছি। সেখান থেকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা পেলে আমরা শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম কোথায় গেলো সে বিষয়ে তদন্তকাজ শুরু করবো। অভিযানে দুদকের রাঙামাটি কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আহমদ ফরহাদ হোসেনসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
আয়শা/১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, /বিকাল ৪:৩৩