ব্রেকিং নিউজ
চিলমারীতে বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ : অব্যহতি দুই বিক্ষোভকারীকে কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনী’র মাদক বিরোধী অভিযানে ফেনসিডিল, ইয়াবা ও গাঁজাসহ আটক ১ ঢাবি’র জহুরুল হক হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন পুনর্গঠন : সদস্য সচিব নিয়ে বিতর্ক রাস্তায় অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের ভিডিও ভাইরাল ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবি দর্শন বিভাগের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ঢাবি দর্শন বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ১৪তম পুনর্মিলনী ও কমিটি গঠিত হয়েছে সাইদ সোহরাব ও শেখ মো. নাসিম এর নেতৃত্বে ঢাবি মুহসীন হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন গঠন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ডিসপ্লে-তে ভেসে উঠেলো ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’ কুড়িগ্রামের উলিপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, যুবদল নেতার মৃত্যু

রাহুল–প্রিয়াঙ্কাকে সহিংসতাগ্রস্ত সাম্ভালে যেতে দিল না পুলিশ

Ayesha Siddika | আপডেট: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪ - ০৯:২১:১৫ পিএম

স্পোর্টস ডেস্ক : সহিংসতাগ্রস্ত সাম্ভাল জেলায় যাওয়ার পথে পুলিশ কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমান্তে আটকে দিয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য তাদের যাত্রা স্থগিত রাখা হয়েছে।

বুধবার সকালে দিল্লি থেকে যাত্রা করলেও তাদের গাড়িবহরকে উত্তর প্রদেশের গাজীপুর সীমান্তে আটকে দেওয়া হয়। উত্তরপ্রদেশের সাম্ভাল জেলায় সাম্প্রতিক সময়ে সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। যেখানে বেশ কয়েকজন হতাহত ও সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। 

সাম্ভালের জামা মসজিদের নিচে মন্দির আছে দাবি করে সম্প্রতি নিম্ন আদালতে একটি আবেদন জমা পড়ে। আবেদনে বলা হয়, মসজিদটি জরিপ করা হলেই দাবির সত্যতা নিরুপণ করা সম্ভব হবে। সেই আবেদন গ্রহণ করে নিম্ন আদালত জরিপের নির্দেশ দিলে স্থানীয় জনতার সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বাধে। তাতে নিহত হন পাঁচজন। সেই থেকে সেখানে উত্তেজনা বিরাজ করছে।

এমন পরিস্থিতিতে কংগ্রেসের পক্ষে প্রিয়াঙ্কা ও রাহুল গান্ধী সেখানে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিলেন। তবে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে তাদের সেখানে যাওয়ার অনুমতি দেয়নি। 

এদিকে দিল্লি-উত্তরপ্রদেশ সীমান্তে কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের কথোপকথনের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। এতে প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে পুলিশের উদ্দেশ্যে বলতে শোনা যায়, ‘আমরা শুধু ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে চাই, এতে সমস্যার কী আছে?’

এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কংগ্রেস কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। কংগ্রেস নেতা রণদীপ সুরজেওয়ালা বলেছেন, এটি গণতন্ত্রের ওপর সরাসরি আঘাত। নেতারা মানুষের অবস্থা দেখতে এবং তাদের পক্ষে কথা বলতে চায়, কিন্তু সরকার তা করতে দিচ্ছে না।

উল্লেখ্য, সাম্ভালের সাম্প্রতিক সহিংসতায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। কংগ্রেসের দাবি, তারা ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে চায়, কিন্তু রাজ্য সরকার তাদের বাধা দিচ্ছে। পুলিশ সূত্র জানিয়েছে, সাম্ভালের পরিস্থিতি এখনো উত্তপ্ত এবং বড় ধরনের জমায়েত এড়াতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সূত্র: দ্য ইকোনমিক টাইমস

 

 

কিউটিভি/আয়শা/০৪ ডিসেম্বর ২০২৪,/রাত ৯:২০

▎সর্বশেষ

ad