ডেস্ক নিউজ : বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা জানান। হাসান আরিফ বলেন, ‘শৈশব থেকে যাতে একটা শিশুর পরিচ্ছন্ন থাকার অভ্যাস গড়ে ওঠে, এর জন্য পারিবারিক সচেতনতা বাড়াতে হবে।’
‘পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ- এই বাক্য শুধুমাত্র দেয়ালে লিপিবদ্ধ না থেকে, সমাজের প্রতিটি স্তরে পৌঁছে দিতে হবে। মানুষকে পরিচ্ছন্ন রাখতে কর্মসূচি নিতে হবে৷ পরিচ্ছন্নতার মাঠ পর্যায়ের কর্মসূচিগুলো স্কুল কলেজের পাশাপাশি মাদ্রাসায়ও ছড়িয়ে দেয়া প্রয়োজন৷’
স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব মো. নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে আলোচনায় আরও ছিলেন, ইউনিসেফের বাংলাদেশ প্রতিনিধি দীপিকা শর্মা এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ডেপুটি রিপ্রেজেনটেটিভ রাজেশ নারওয়াল৷
বক্তারা বলেন, এসডিজির লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে সবার জন্য নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সুবিধা নিশ্চিতকরণে এবং নির্ধারিত সময়ে লক্ষ্য অর্জনে বর্তমান সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। দেশের সামাজিক ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য জনগণের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় টেকসই হাইজিন বা স্বাস্থ্যবিধির গুরুত্ব অপরিসীম।
তারা আরও বলেন, এসডিজি এর লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী স্থানীয় সরকার বিভাগের নেতৃত্বে বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে, যা বাস্তবায়নাধীন। স্যানিটেশন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার উন্নয়নে বেসরকারি সংস্থাসহ সমাজের সর্বস্তরের মানুষের অংশগ্রহণে এরইমধ্যে একটি সামাজিক আন্দোলন গড়ে উঠেছে। যার ফলে গ্রাম, ইউনিয়ন ও উপজেলা পর্যায়ে হাতধোয়া বিষয়ে সচেতনতা ব্যাপকভাবে বাড়ছে।
কিউটিভি/আয়শা/১৫ অক্টোবর ২০২৪,/সন্ধ্যা ৭:১২
