ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

চার্জশিটে নাম আসা কর্মকর্তাদের মধ্যে ১৫ জন হেফাজতে: সেনা সদর

Ayesha Siddika | আপডেট: ১১ অক্টোবর ২০২৫ - ০৬:৫২:৩৬ পিএম

ডেস্ক নিউজ : শনিবার (১১ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে ব্রিফিংয়ে মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান এসব তথ্য জানান।

গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরতরা হলেন: মেজর জেনারেল শেখ মো. সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবীর আহাম্মদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভির মাজাহার সিদ্দিকী, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, কর্নেল কে এম আজাদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. কামরুল হাসান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাহাবুব আলম, কর্নেল আবদুল্লাহ আল মোমেন, লেফটেন্যান্ট কর্নেল সারওয়ার বিন কাশেম, লেফটেন্যান্ট কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম সুমন।
 
মো. হাকিমুজ্জামান বলেন, সেনাবাহিনীর কাছে কারও বিরুদ্ধে গুমের ওয়ারেন্টের কোনো কপি আসেনি। সেনাবাহিনী কোনো ওয়ারেন্ট পেপার পায়নি। এলপিআরের একজন এবং সার্ভিসে থাকা ১৫ জনসহ মোট ১৬ জনকে সেনা হেফাজতে নেয়ার আদেশ দেয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে ১৫ জনকে এরই মধ্যে সেনা হেফাজতে নেয়া হয়েছে। এ সেনা কর্মকর্তা জানান, মেজর জেনারেল কবির আত্মগোপনে গেছেন। তিনি যাতে বিদেশে চলে যেতে না পারেন, সেজন্য তৎপরতা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
 
তিনি বলেন, ওয়ারেন্টভুক্তদের ২২ অক্টোবরের মধ্যে আদালতে হাজির করার নির্দেশ আছে, আইনি ব্যাখ্যার প্রয়োজন রয়েছে এই ওয়ারেন্ট নিয়ে। কাজেই ২২ অক্টোবর এদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করার বিষয়ে আইনের ব্যাখ্যা পাওয়া সাপেক্ষে সে অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেয়া হবে। তিনি আরও জানান, গুমের শিকার হওয়া প্রতিটি পরিবারের প্রতি সেনাবাহিনী সহানূভুতিশীল। সব অপরাধের বিচারের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান সেনাবাহিনী বিচার প্রক্রিয়া ও গুম কমিশনকে সহায়তা করে যাচ্ছে।

প্রসঙ্গত, মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে সাবেক ও বর্তমান ২৫ জন সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। গত বুধবার (৮ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনাল এই নির্দেশ দেন। আগামী ২১ অক্টোবরের মধ্যে তাদের গ্রেফতার করে ২২ অক্টোবর ট্রাইব্যুনালে হাজির করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলা হয়েছে।

 

 

আয়শা/১১ অক্টোবর ২০২৫,/সন্ধ্যা ৬:৪৫

▎সর্বশেষ

ad