ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

মহানবী (সা.) ও চার খলিফার আংটিতে কী লেখা ছিল

Ayesha Siddika | আপডেট: ১২ জুলাই ২০২৪ - ০১:১১:৪৮ পিএম

ডেস্ক নিউজ : আগের যুগের মতো বর্তমানেও আংটি সভ্যতার প্রতীক হিসেবে গণ্য। সুলাইমান (আ.) ও দানিয়াল (আ.)-এর আংটির কথা ইতিহাসে পাওয়া যায়। প্রাচীন যুগ থেকেই রাজা-বাদশাহ ও সম্মানিত ব্যক্তিরা আংটি পরতেন। আংটিতে বিশেষ চিহ্ন সংবলিত মোহর থাকত, যা দ্বারা দলিল-দস্তাবেজে সিল মারা হতো।

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আংটির বিবরণ

নবীজি (সা.) যখন রাজা-বাদশাহদের ইসলামের দাওয়াতি চিঠি পাঠানোর ইচ্ছা করলেন তখন তিনি রুপার একটি আংটি বানালেন, যার মধ্যে ‘মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’ বাক্যটি অঙ্কিত ছিল। (বুখারি, হাদিস : ৬৫)

অন্য বর্ণনায় আরো স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে যে নবীজি (সা.)-এর আংটিতে তিন লাইনে বাক্যটি অঙ্কিত ছিল।

যেহেতু রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আংটিতে আল্লাহর নাম লিখিত ছিল, তাই ইস্তিঞ্জায় যাওয়ার সময় ওই নামের সম্মানার্থে তিনি আংটিটি খুলে রাখতেন। (তিরমিজি : হাদিস ১৭৪৬)

আংটিটি মৃত্যু পর্যন্ত রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাতে ছিল। তাঁর ইন্তেকালের পরে আবু বকর (রা.)-এর হাতে, এরপর ওমর (রা.)-এর হাতে, এরপর উসমান (রা.)-এর হাতে ছিল।

চার খলিফার আংটিতে যা লেখা ছিল

খলিফা আবু বকর (রা.)-এর আংটিতে লেখা ছিল :

‘নি’মাল ক্বা-দিরু আল্লাহ’, অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা সর্বোত্তম ক্ষমতাবান। (তারিখে ইবনে কাসির ৭/২৩)

আমিরুল মুমিনিন ওমর (রা.)-এর আংটির লিপি :

‘কাফা বিল মাউতি ওয়াইযান ইয়া উমার’, অর্থাৎ হে ওমর! নসিহতের জন্য মৃত্যুই যথেষ্ট। (ইবনে কাসির ৭/১৫১)

আমিরুল মুমিনিন উসমান (রা.)-এর আংটির লিপি :

‘আ-মানতু বিল্লাহি মুখলিসান’, অর্থাৎ আমি একনিষ্ঠভাবে আল্লাহর ওপর ঈমান আনলাম। (সিরাতে হালবিয়্যা ১/৩৯০)

অন্য একটি বর্ণনায় এসেছে, তাঁর আংটিতে লেখা ছিল :

‘আ-মানতু বিল্লাহিল্লাযি খালাক্বা ফাসাউয়া’ অর্থাৎ আমি আল্লাহর ওপর ঈমান আনলাম, যিনি সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর সুগঠিত করেছেন।

আমিরুল মুমিনিন আলী (রা.)-এর আংটির লিপি :

‘আল-মুল্কু লিল্লাহ’, অর্থাৎ রাজত্ব একমাত্র আল্লাহর। (সিরাতে হালবিয়্যা ১/৩৯০)

 

 

কিউটিভি/আয়শা/১২ জুলাই ২০২৪,/দুপুর ১:০৮

▎সর্বশেষ

ad