ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

‘রিমান্ড দেয় দিক, কিছু বলবি না’

Ayesha Siddika | আপডেট: ১৯ মার্চ ২০২৫ - ০৫:৪৪:৩৩ পিএম

ডেস্ক নিউজ : বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আরেক হত্যা মামলায় সাবেক শিক্ষা ও সমাজকল্যাণমন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে ফের ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বুধবার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজার আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে এভাবেই নিজের আইনজীবীকে রিমান্ডের বিষয়ে কথা বলতে নিষেধ করেন দীপু মনি। এদিন সকালে দীপু মনিসহ অন্য আসামিদের আদালতে হাজির করা হয়।

রিমান্ড শুনানির সময় কাঠগড়ায় দাঁড়ানো অবস্থায় দীপু মনিকে তার আইনজীবী বলেন, ‘আপা, আজকে সাত দিনের রিমান্ড চেয়েছে।’ প্রতিউত্তরে দীপু মনি তার আইনজীবীকে বলেন, ‘যা রিমান্ড দেয় দিক। শুনানিতে কিছু বলবি না। কিছু বলার দরকার নেই।’ তখন তার আইনজীবী বলেন, ‘আপা, শুধু রিমান্ড বাতিলের আবেদন দিয়েছি। কোনো শুনানি করব না।’

সকাল পৌনে ১০টায় পুলিশ পাহারায় তাদের ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের কাঠগড়ায় তোলা হয়। পরে যাত্রাবাড়ী থানার ওবায়দুল ইসলাম হত্যা মামলায় দীপু মনির সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে আদালত চার দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। শুনানি শেষে ১০টা ২৫ মিনিটে পুলিশ প্রহরায় আদালত থেকে দীপু মনিকে হাজতখানায় নেওয়া হয়। এ সময় তাকে হাতে হাতকড়া, বুকে বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও মাথায় হেলমেট পরিয়ে নিতে দেখা যায়।

এর আগে গত ১৯ আগস্ট বারিধারা এলাকা থেকে দীপু মনিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গত ৪ আগস্ট বিকাল ৫টার দিকে যাত্রাবাড়ীর কাজলা পেট্রল পাম্পের সামনে আওয়ামী লীগের নেতারাসহ ১৪ দলের নেতাকর্মীরা অবৈধ অস্ত্র দিয়ে নির্বিচারে হাজার হাজার জনতার ওপর গুলি চালান। এতে ওবায়দুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদেরসহ ৫৮ জনকে আসামি করে মামলা করেন স্বজন মো. আলী।

 

কিউটিভি/আয়শা/১৯ মার্চ ২০২৫,/বিকাল ৫:৪৩

▎সর্বশেষ

ad