ব্রেকিং নিউজ
আই হ্যাভ আ প্ল্যান : তারেক রহমান সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার : তারেক রহমান আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের খবর কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনে বিতর্কিতদের প্রশ্রয় : শংকিত জেলাবাসী গণতন্ত্রের জন্য চলা সংগ্রাম-লড়াই চালিয়ে যাব : মির্জা ফখরুল ঢাকায় এমপি প্রার্থী ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মমতাজ হোসেন লিপিকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে রৌমারীতে মশাল মিছিল আর্থিক অনিয়মে অভিযুক্ত সাবেক অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলামঃ অভিযোগের ঝড় খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজে কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি

সাহস বৃদ্ধিতে নবীজি যে দোয়া শিখিয়েছেন

Ayesha Siddika | আপডেট: ২০ আগস্ট ২০২৪ - ০৫:০৫:০২ পিএম

ডেস্ক নিউজ : প্রিয়নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মতকে অনেক দোয়া শিখিয়েছেন। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে তিনি সাহাবিদের জন্য বিভিন্ন দোয়া করেছেন বলে হাদিসের বর্ণনায় পাওয়া যায়। তার মধ্যে একটি দোয়া এমন, যেটি পড়লে মনের জোর ও আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। দোয়াটি হলো:-

اللهم ثبتني واجعلني هاديا مهديا উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সাব্বিতনি, ওয়াজআলনি হাদিয়াম মাহদিয়্যা। অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আমাকে স্থির রাখুন, এবং আমাকে হেদায়াতপ্রাপ্ত ও হেদায়াতকারী বানিয়ে দিন।
 
হজরত জারির রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (তাকে) বলেছেন, তুমি কি জুল-খালাসাহকে ধ্বংস করে আমাকে চিন্তামুক্ত করবে? সেটি ছিল একটি মূর্তি। লোকেরা এর পূজা করত। সেটিকে বলা হতো ইয়েমেনি কাবা। আমি বললাম, হে আল্লাহর রসুল! আমি ঘোড়ার পিঠে স্থির থাকতে পারি না। তখন তিনি আমাকে বুকে জোরে থাবা মারলেন ও এই দোয়া করলেন। (বুখারি: ৬৩৩৩)
 
উল্লেখ্য, রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেহেতু অন্যের জন্য দোয়া করেছিলেন তাই তিনি ‘আল্লাহুম্মা ছাব্বিতহু ওয়াজআলহু হা-দিয়াম মাহদিয়্যা’ বলেছিলেন। কিন্তু নিজের জন্য দোয়া করার ক্ষেত্রে বলতে হবে ‘আল্লাহুম্মা সাব্বিতনি ওয়াজআলনি হা-দিয়াম মাহদিয়্যা।’

এছাড়াও মনের ভয় দূর করতে এবং কষ্টকর দায়িত্ব সহজে পালন করতে কিছু আমলের কথা পাওয়া যায়। যেমন- ‘লা হাউলা ওয়ালা ক্বুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ’ (অর্থ: আল্লাহ ছাড়া কোনো সামর্থ্য-শক্তি নেই) পড়া কার্যকরী একটি আমল। আবার দুই রাকাত নামাজ পড়ার পর ১০০ বার ইয়া-মুহাইমিনু (হে রক্ষাকর্তা) পড়ারও পরামর্শ দিয়ে থাকেন আলেমরা।
 
মনোবল ও সৎসাহস বাড়াতে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুলেরও বেশ সুফল রয়েছে। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে আল্লাহর উপর ভরসা করে আল্লাহই তার জন্য যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)

 

 

কিউটিভি/আয়শা/২০ অগাস্ট ২০২৪,/বিকাল ৫:০০

▎সর্বশেষ

ad