ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

সাহস বৃদ্ধিতে নবীজি যে দোয়া শিখিয়েছেন

Ayesha Siddika | আপডেট: ২০ আগস্ট ২০২৪ - ০৫:০৫:০২ পিএম

ডেস্ক নিউজ : প্রিয়নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উম্মতকে অনেক দোয়া শিখিয়েছেন। বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে তিনি সাহাবিদের জন্য বিভিন্ন দোয়া করেছেন বলে হাদিসের বর্ণনায় পাওয়া যায়। তার মধ্যে একটি দোয়া এমন, যেটি পড়লে মনের জোর ও আত্মবিশ্বাস বেড়ে যায়। দোয়াটি হলো:-

اللهم ثبتني واجعلني هاديا مهديا উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা সাব্বিতনি, ওয়াজআলনি হাদিয়াম মাহদিয়্যা। অর্থ: হে আল্লাহ! আপনি আমাকে স্থির রাখুন, এবং আমাকে হেদায়াতপ্রাপ্ত ও হেদায়াতকারী বানিয়ে দিন।
 
হজরত জারির রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম (তাকে) বলেছেন, তুমি কি জুল-খালাসাহকে ধ্বংস করে আমাকে চিন্তামুক্ত করবে? সেটি ছিল একটি মূর্তি। লোকেরা এর পূজা করত। সেটিকে বলা হতো ইয়েমেনি কাবা। আমি বললাম, হে আল্লাহর রসুল! আমি ঘোড়ার পিঠে স্থির থাকতে পারি না। তখন তিনি আমাকে বুকে জোরে থাবা মারলেন ও এই দোয়া করলেন। (বুখারি: ৬৩৩৩)
 
উল্লেখ্য, রসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যেহেতু অন্যের জন্য দোয়া করেছিলেন তাই তিনি ‘আল্লাহুম্মা ছাব্বিতহু ওয়াজআলহু হা-দিয়াম মাহদিয়্যা’ বলেছিলেন। কিন্তু নিজের জন্য দোয়া করার ক্ষেত্রে বলতে হবে ‘আল্লাহুম্মা সাব্বিতনি ওয়াজআলনি হা-দিয়াম মাহদিয়্যা।’

এছাড়াও মনের ভয় দূর করতে এবং কষ্টকর দায়িত্ব সহজে পালন করতে কিছু আমলের কথা পাওয়া যায়। যেমন- ‘লা হাউলা ওয়ালা ক্বুয়্যাতা ইল্লা বিল্লাহ’ (অর্থ: আল্লাহ ছাড়া কোনো সামর্থ্য-শক্তি নেই) পড়া কার্যকরী একটি আমল। আবার দুই রাকাত নামাজ পড়ার পর ১০০ বার ইয়া-মুহাইমিনু (হে রক্ষাকর্তা) পড়ারও পরামর্শ দিয়ে থাকেন আলেমরা।
 
মনোবল ও সৎসাহস বাড়াতে আল্লাহর ওপর তাওয়াক্কুলেরও বেশ সুফল রয়েছে। পবিত্র কুরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে আল্লাহর উপর ভরসা করে আল্লাহই তার জন্য যথেষ্ট।’ (সুরা তালাক: ৩)

 

 

কিউটিভি/আয়শা/২০ অগাস্ট ২০২৪,/বিকাল ৫:০০

▎সর্বশেষ

ad