ব্রেকিং নিউজ
টস জিতে জিম্বাবুয়েকে ব্যাটিংয়ে পাঠাল বাংলাদেশ নিউইয়র্কে বিএনপির ৩ শাখা কমিটির ভোটাভুটির মাধ্যমে কাউন্সিল সম্পন্ন অভ্যন্তরীণ কারণে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের সফর স্থগিত : পররাষ্টমন্ত্রী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে ব্যারিস্টার খোকনকে অব্যাহতি বিএনপির আন্তর্জাতিক সম্পাদকের অসাংগঠনিক তৎপরতায় যুক্তরাষ্ট্র বিএনপিতে তোলপাড় টি-টোয়েন্টিতেও হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশের মেয়েরা ‘স্বাধীনতা পুরস্কার ২০২৪’ পেলেন কুড়িগ্রামের এসএম আব্রাহাম লিংকন বই মেলায় আসছে ‘বন্দিনী’ : জেল জীবনে ডা.সাবরিনা’র যত কাহিনী ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটির ফায়াজুন্নেসা চৌধুরী পেলেন ইউজিসি ফেলোশিপ বেড়েছে সবজি,গরুর মাংসের দাম

টানা ৭-৮ ঘণ্টার ঘুম হচ্ছে না? রইল উপায়

Anima Rakhi | আপডেট: ২৫ এপ্রিল ২০২৪ - ০৪:২৬:৪৪ পিএম
লাইফ ষ্টাইল ডেস্ক : একদিনে সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন যে কোনও প্রাপ্তবয়স্কের। কিন্তু অফিস, বাড়ি, ব্যক্তিগত দায়দায়িত্ব, সব সামলে নানা কারণে অনেকেরই তার চেয়ে কম ঘুম হয়। জেকে সময় দেওয়া, নিজের যত্ন নেওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল পর্যাপ্ত ঘুমোনো। ঘুমের উপর নির্ভর করে সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ভালমন্দ।তাই সুস্থ থাকতে ঘুমের কোনও বিকল্প নেই। কিন্তু কাজের চাপে ঘুমই সবচেয়ে কম হয় অনেকের। এছাড়া কারও কাজের চাপ, কারও রাত জেগে সিনেমা, সিরিজ় দেখার নেশা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। সব মিলিয়ে ফিট থাকতে যত ক্ষণ ঘুমোনোর কথা, তার চেয়ে কম ঘুম হয়।

শরীর চাঙ্গা রাখতে, রোগবালাইয়ের ঝুঁকি কমাতে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হলে সবার আগে কিন্তু চাই পর্যাপ্ত ঘুম।

জেনে নিন, কী ভাবে একদিনে অন্তত ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমোনোর অভ্যাস করবেন,

১. অনিদ্রার সমস্যা দূর করতে হলে ক্যাফেইন গ্রহণের পরিমাণ কমাতে হবে। চা, কফিতে ক্যাফেইন থাকে। আর ক্যাফেইনে থাকা অ্যাডিনোসিন যৌগ ঘুম আসতে বাধা দেয়। তাই সন্ধ্যার পর চা-কফি পান না করাই ভাল।

২. রাতে হালকা খাবার খাওয়ার অভ্যাস করুন। অনেকেই সারা দিনের শেষে ভালমন্দ খান রাতেই। পরিমাণ আর পদের সংখ্যা দু’টোই বেশি থাকে নৈশভোজে। ভারী খাবার হজম হতে বেশি সময় নেয়। ঘুমোনোর আগে শরীরকে বাড়তি শক্তি খরচ করতে হয় হজমের জন্য। তাই ঘুমের চক্রে ব্যাঘাত ঘটে। রাতের খাবার যত হালকা রাখবেন, ততই ভাল।

৩. মানসিক চাপ ও অনিদ্রার সম্পর্ক বেশ নিবিড়। যদি মানসিক চাপের সমস্যা থাকে, তবে অবশ্যই মনোবিদের পরামর্শ নিতে হবে। ব্যায়াম, যোগাসন ঘুমের সমস্যা দূর করে। প্রতি দিন নিয়ম করে ব্যায়াম, যোগাসন অনুশীলন করলে মানসিক চাপ ও অনিদ্রা, দুই সমস্যা থেকেই মুক্তি মিলতে পারে।

৪. প্রতিদিন ঘুমোতে যাওয়ার আগে একটি নির্দিষ্ট অভ্যাস গড়ে তুলতে পারেন। বই পড়তে পারেন, লিখতে পারেন ডায়েরি। আপাত ভাবে তুচ্ছ মনে হলেও এই ধরনের অভ্যাস দীর্ঘস্থায়ীভাবে অনিদ্রা দূর করতেও উপকারী।

৫. ঘুমোতে যাওয়ার কয়েক ঘণ্টা আগে থেকেই বন্ধ করতে হবে বৈদ্যুতিন সামগ্রীর ব্যবহার। শুতে যাওয়ার ঘণ্টাখানেক আগে থেকে ল্যাপটপ, টেলিভিশন বা ফোনের পর্দায় চোখ রাখা চলবে না একেবারেই

৬. দৈনিক একই সময়ে ঘুমাতে যাওয়া এবং ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এমনকি ছুটির দিনেও।

৭. ঘুমের সময় সারা দিনের সব কাজ, সমস্যা, ঘটনা কিংবা পরদিনের জন্য নানাবিধ পরিকল্পনা ইত্যাদি নিয়ে চিন্তাভাবনা থেকে বিরত থাকবেন।

কিউটিভি/অনিমা/২৫ এপ্রিল ২০২৪,/বিকাল ৪:২৬
▎সর্বশেষ

ad