বিপদ থেকে সুরক্ষায় যে দোয়া পড়া সুন্নত

Ayesha Siddika | আপডেট: ০৪ এপ্রিল ২০২৩ - ০৪:১৯:৪৫ পিএম

ডেস্ক নিউজ : মানুষের জীবনে নানা সময় ভয়াবহ বিপদ নেমে আসে। বিপদে আক্রান্ত হলে ধৈর্য ধারণ করে মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করা ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা সবার কর্তব্য। এসব বিপদ থেকে বাঁচতে মহানবী (সা.) একটি দোয়া পড়তেন। তা হলো 

الَّلهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ التَّرَدِّي وَالهَدمِ وَالغَرَقِ وَالحَرِيقِ ، وَأَعُوذُ بِكَ أَن يَتَخَبَّطَنِي الشَّيطَانُ عِندَ المَوتِ ، وَأَعُوذُ بِكَ أَن أَمُوتَ فِي سَبِيلِكَ مُدبِرًا ، وَأَعُوذُ بِكَ أَن أَمُوتَ لَدِيغًا

অর্থ : ‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করছি ওপর থেকে পড়ে যাওয়া, ঘরচাপা পড়া, পানিতে ডুবে যাওয়া ও অগ্নিদগ্ধ হওয়া থেকে। আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাচ্ছি মৃত্যুকালে শয়তানের ছোঁ মারা থেকে। আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাচ্ছি আপনার পথ থেকে পলায়ন অবস্থায় মারা যাওয়া থেকে এবং আপনার কাছে আশ্রয় চাচ্ছি সাপের দংশনে মৃত্যু হওয়া থেকে।’

আবুল ইয়াসার (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) এই দোয়া পড়তেন। (সুনানে নাসায়ি, হাদিস নম্বর : ৫৫৩১) 

ইমাম ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেছেন, ‘নামাজ, আজান ও ইকামতের সময় তাকবির পড়া হয়। তা ছাড়া সাফা, মারওয়াসহ উঁচু স্থানে উঠলে বা বাহনে আরোহণ করলে তাকবির পড়া মুসতাহাব। আগুন যতই ভয়াবহ হোক; তাকবির ধ্বনিতে তা নিভে যায়। আর আজানের মাধ্যমে শয়তান পলায়ন করে।’ (আল-ফাতাওয়া আল-কুবরা : ৫/১৮৮) 

 

 

কিউটিভি/আয়শা/০৪ এপ্রিল ২০২৩,/বিকাল ৪:১৮

▎সর্বশেষ

ad