ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ গাজী মাজহারুল আনোয়ার : তুমি সুতোয় বেধেছ শাপলার ফুল নাকি তোমার মন ‘নবীন বরণ ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হলো ড্যাফোডিল পলিটেকনিকে যমুনায় ৮ দলের প্রতিনিধি, আশপাশ এলাকায় নেতাকর্মীরা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির  মেয়েকে ধর্ষণ, নরপিশাচ পিতার কারাদণ্ড কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায়

আরেক শিশুকে সোনা মনি নিবাসে হস্তান্তর

Ayesha Siddika | আপডেট: ২২ নভেম্বর ২০২২ - ০৭:২৮:৪৭ পিএম

ডেস্ক ‍নিউজ : চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতাল থেকে আরেক শিশুকে সমাজসেবার পরিচালিত সোনা মনি নিবাসে হস্তান্তর করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকালে চমেক হাসপাতাল থেকে পাঁচলাইশ মডেল থানার মাধ্যমে আতুরার ডিপো এলাকার সোনা মনি নিবাসে হস্তান্তর করা হয়। এর আগে গত ২৩ আগস্ট কুড়িয়ে পাওয়া আরও একটি শিশুকে সোনা মনি নিবাসে হস্তান্তর করা হয়েছিল।

চমেক হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গত ২২ অক্টোবর বেলা ১১টায় চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পদুয়া গ্রামের তৌহিদুল ইসলামের ১০ মাস বয়সী পুত্র সন্তান মো. আরিফ হোসেনকে শ্বাসকষ্ট ও কাশিজনিত সমস্যা নিয়ে হাসপাতালের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের শিশু স্বাস্থ্য বিভাগের ১ নম্বর ইউনিটের ৪-এ শয্যায় ভর্তি করা হয়। কিন্তু ওই দিন সাড়ে ১২টার পর থেকেই শিশুটির অভিভাবককে আর খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে শিশু স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে হাসপাতালের পরিচালক বরাবর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আবেদন করা হয়। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ পাঁচলাইশ থানার মাধ্যমে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সমাজসেবা পরিচালিত সোনা মনি নিবাসে হস্তান্তর করে।

চমেক হাসপাতালের সেবা তত্ত্বাবধায়ক মোছা. ইনসাফি হান্না বলেন, শিশুটিকে এতদিন মায়ের যত্ন দিয়ে ওয়ার্ডের দায়িত্বরত নার্সরা সেবা দিয়ে আসছিলেন। প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া অনুসরণ করে সোনা মনি নিবাসে হস্তান্তর করা হয়। পাঁচলাইশ মডেল থানার নারী ও শিশু হেল্প ডেস্ক অফিসার মনিরা আক্তার বলেন, গত ২২ অক্টোবর ১০ মাস বয়সী এক শিশুকে অভিভাবক হাসপাতালে ফেলে চলে যায়। এত দিন তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা দেয়া হয়। তবে শিশুটির অভিভাবক আর ফিরে আসেনি। ফলে আইনগত বিষয় অনুসরণ করে সরকারি সোনা মনি নিবাসে হস্তান্তর করা হয়। শিশুটি এখন সেখানেই বড় হবে।

জানা যায়, গত ১৮ মে রাতে জেসমিন আক্তার সন্তান প্রসব করার পর থেকে স্বামীসহ উধাও হয়ে যান। এরপর থেকে ওই নবজাতকের অভিভাবককে পাওয়া যায়নি। পরে গত ২৩ আগস্ট শিশুটিকে সোনা মনি নিবাসে হস্তান্তর করা হয়। অন্যদিকে, গত ২৫ জুলাই নগরীর পাঁচলাইশ থানাধীন জাতিসংঘ পার্কের পাশে একটি পুটলিতে বাঁধা কন্যা নবজাতক পাওয়া যায়। পরে শিশুটিকে উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালের নবজাতক ওয়ার্ডে ভর্তি করা হয়। এই শিশুর কপালে একটি জন্মগতভাবে মাংসপিণ্ড ছিল। অপারেশনের মাধ্যমে সেটি সারিয়ে নেওয়ার কথা ছিল। তবে গত কিছু দিন পূর্বে শিশুটি মারা যায়।

 

 

কিউটিভি/আয়শা/২২ নভেম্বর ২০২২,খ্রিস্টাব্দ/সন্ধ্যা ৭:২৮

▎সর্বশেষ

ad