
অভিযুক্ত সহকারি শিক্ষিকা হাসিনা আক্তারের সাথে একাধিকবার চেষ্টা করেও কথা বলা যায়নি। পরে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের মুঠোফোনে কল দিয়ে হাসিনা আক্তারের সাথে কথা বলতে চাইলে প্রধান শিক্ষক বলেন আমি ব্যাংকে আছি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল বাশার বলেন, এটি তদন্তাধীন বিষয়। এ বিষয়ে কোন কথা বলতে তিনি অপারগতা প্রকাশ করেন। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এবিএম নুরুজ্জামান বলেন, লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। নম্বর টেম্পারিংয়ের অভিযোগ থাকায় ওই স্কুলের অন্য শিক্ষক দিয়ে খাতা পুনরায় মূল্যায়ন করা হয়। যিনি অভিযুক্ত শিক্ষক তিনি নম্বর দিয়েছেন ১০ পরে শিক্ষক ফরিদা ইয়াসমিন নামে আরেক শিক্ষক কে দিয়ে খাতা মূল্যায়ন করলে দেখা যায় সে পেয়েছে ১১। নম্বরের তেমন পার্থক্য নেই। যেহেতু লিখিত অভিযোগ পেয়েছি তাই ছাত্রকে তার কাছে প্রাইভেট না পড়ায় নিয়মিত ক্লাসে শারীরিক ও মানসিক টর্চারের বিষয়ে তদন্ত করা হবে।
কিউটিভি/অনিমা/১৯ অক্টোবর ২০২২,খ্রিস্টাব্দ/দুপুর ১:৪৪






