ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

৫ জানুয়ারির পরের সব নির্বাচন কিম্ভুতকিমাকার: রিজভী

admin | আপডেট: ০৪ জানুয়ারী ২০২২ - ০৪:৪৯:০২ পিএম

ডেস্ক নিউজ : আওয়ামী লীগ অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনি সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।  তিনি বলেন, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত এই সরকারের যতগুলো নির্বাচন হয়েছে তা ছিল কিম্ভুতকিমাকার ও উদ্ভট,  যা ছিল একতরফা, প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন, নিশিরাতে ব্যালট বাক্স ভর্তি করা, পাইকারি হারে জালভোট দেওয়া, ভোটকেন্দ্র দখল, ভোট ডাকাতি, গায়েবি ভোট, ভোটারদের ভোটকেন্দ্রে ঢুকতে না দেওয়াসহ একের পর এক অভিনব ভোট। 

মঙ্গলবার রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে রিজভী এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ কখনই গণতন্ত্রকে পাত্তা দেয় না। জনগণের ক্ষমতার প্রতি অবিশ্বাসী-অবিশ্বস্ত আওয়ামী লীগ মানুষের ভোটাধিকার হরণ করতে পরিকল্পিতভাবে ২০১১ সালে সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি বাতিল করে দিয়েছিল। এর পর ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে। ‘আওয়ামী সময়ে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, উদার মনোভাব, সবার একত্রীকরণ, সাংস্কৃতিক অনুরণন, বিনা বাধায় নিজের পছন্দমতো বিশ্বাস নিয়ে চলার অধিকার নেই। ’

তিনি বলেন, ২০০৮ সাল থেকে যে সরকার ক্ষমতায় বসে আছে সে ধারাবাহিকতায় ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের আগের রাতে একই কায়দায় মানুষের অধিকার হরণ করা হয়। নির্বাচন কমিশন ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মিলে আগের রাতে ভোট দিয়ে এই সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছে। বর্তমানে দেশ থেকে গণতন্ত্র নির্বাসিত। মানুষের বাকস্বাধীনতায় তালা মেরে দেওয়া হয়েছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করে নেওয়া হয়েছে। বিচার বিভাগ নির্বাহী বিভাগের আয়নায় সবকিছু দেখতে গিয়ে আইনের শাসনকে ধ্বংস করে দিয়েছে।
 
সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, সব রাজনৈতিক দলের সভা-সমাবেশের ওপর চলছে অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা।  কথায় কথায় জারি করা হচ্ছে বিরোধী দলের সমাবেশের ওপর ১৪৪ ধারা। মানুষ সত্য উচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে তার ওপর নেমে আসে নানা কালাকানুন অথবা গুম-খুনের মতো ঘটনা। কথা বললেই নেমে আসে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলার খড়গ। এখন পর্যন্ত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যত মামলা করা হয়েছে সকল মামলা সরকারের সমালোচনা করার জন্য। বিরোধী দলের হাজার হাজার নেতাকর্মী গুম-খুন ও বিচারবহির্ভূত হত্যার শিকার। ৫ লাখের বেশি মামলা দেওয়া হয়েছে শুধু বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। 

 

 

কিউটিভি/আয়শা/৪ঠা জানুয়ারি, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ/বিকাল ৪:৪৮

▎সর্বশেষ

ad