ব্রেকিং নিউজ
আই হ্যাভ আ প্ল্যান : তারেক রহমান সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার : তারেক রহমান আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের খবর কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনে বিতর্কিতদের প্রশ্রয় : শংকিত জেলাবাসী গণতন্ত্রের জন্য চলা সংগ্রাম-লড়াই চালিয়ে যাব : মির্জা ফখরুল ঢাকায় এমপি প্রার্থী ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মমতাজ হোসেন লিপিকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে রৌমারীতে মশাল মিছিল আর্থিক অনিয়মে অভিযুক্ত সাবেক অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলামঃ অভিযোগের ঝড় খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজে কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি

রানার হ্যাটট্রিকের পরও সিলেটের কাছে হারল নোয়াখালী

Ayesha Siddika | আপডেট: ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫ - ১০:৫৩:০১ পিএম

স্পোর্টস ডেস্ক : ইনিংসের শেষ ৩ ওভারে জয়ের জন্য সিলেটের প্রয়োজন ছিল ২৪ রান। ১৮তম ওভার করতে এসে ৫ রান দিয়ে হ্যাটট্রিকসহ ৩ উইকেট নেন মেহেদি হাসান রানা। তাতেই বদলে যায় ম্যাচের দৃশ্যপট। মাত্র ৬ রান দিয়ে ১৯তম ওভার শেষ করেন হাসান। ফলে শেষ ওভারে জয়ের সমীকরণ দাঁড়ায় ১৩ রানে। এক ছক্কা-চারে সেই সমীকরণ মিলিয়েছে সিলেট।

সিলেটে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৩ রান করেছে নোয়াখালী। দলের হয়ে সর্বোচ্চ অপরাজিত ৬১ রান করেছেন অঙ্কন। জবাবে খেলতে নেমে ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় সিলেট।
ছোট লক্ষ্য তাড়ায় শুরুতেই সায়িম আইয়ুবকে হারায় সিলেট। ডাক খেয়ে ফেরেন এই পাকিস্তানি ওপেনার। সুবিধা করতে পারেননি আরেক ওপেনার রনি তালুকদারও। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৭ রান। আসরে প্রথমবার একাদশে সুযোগ পাওয়া জাকির হোসেন করেছেন ১৩ রান।
৩৪ রানে ৩ উইকেট হারানো সিলেটের হাল ধরেন মেহেদি হাসান মিরাজ ও পারভেজ হোসেন ইমন। ৪১ বলে ৬০ রানের ইনিংস খেলে দলকে জয়ের ভিত গড়ে দেন ইমন। তবে তার বিদায়ের পরপরই ধস নামে সিলেটের ব্যাটিং অর্ডারে।
৩৭ বলে ৩৩ রান করে ফেরেন মিরাজ। ব্যর্থ ছিলেন আফিফ, নাসুমরাও। ফলে শেষদিকে আবার ম্যাচে ফেরে নোয়াখালী। এমন বিপদের সময় ১৩ বলে ১৬ রানের ইনিংস খেলে দলের জয়ে অবদান রাখেন ইথান ব্রুকস।
এর আগে ইনিংসের প্রথম বলেই উইকেট হারায় নোয়াখালী। আমিরের আউট সুইং বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন মাজ সাদাকাত। ডাক খেয়েছেন আরেক ওপেনার হাবিবুর রহমান সোহানও। ২ বল খেলে খালেদের বলে আউট হয়েছেন তিনি। দুই ওপেনার ডাক খেয়ে সাজঘরে যাওয়ার পর দলের বিপদ আরো বাড়িয়েছেন তিনে নামা হায়দার আলি। এই পাকিস্তানি ব্যাটারও রানের খাতা খুলতে পারেননি। অর্থাৎ প্রথম তিন ব্যাটারের সবাই ডাক খেয়েছেন। ফলে ৯ রানেই ৩ উইকেট হারায় তারা।

দলের এমন বিপদে হাল ধরেন সৈকত আলি ও সাব্বির হোসেন। ২৯ বলে ২৪ রান করেন সৈকত। আর ১৫ বলে ১৫ রান এসেছে সাব্বিরের ব্যাট থেকে। এরপর জাকের আলি ও অঙ্কন মিলে দারুণ জুটি গড়েন। ২৯ রান করে জাকের ফিরলে ভাঙে ৬৬ রানের সপ্তম উইকেট জুটি। জাকের থিতু হয়ে ফিরলেও ফিফটি পেয়েছেন অঙ্কন। ৪৬ বলে এই মাইলফলক ছুঁয়েছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ৫১ বলে অপরাজিত ৬১ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে।

 

 

আয়শা/২৭ ডিসেম্বর ২০২৫,/রাত ১০:৫০

▎সর্বশেষ

ad