ব্রেকিং নিউজ
চিলমারীতে বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ : অব্যহতি দুই বিক্ষোভকারীকে কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনী’র মাদক বিরোধী অভিযানে ফেনসিডিল, ইয়াবা ও গাঁজাসহ আটক ১ ঢাবি’র জহুরুল হক হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন পুনর্গঠন : সদস্য সচিব নিয়ে বিতর্ক রাস্তায় অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের ভিডিও ভাইরাল ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবি দর্শন বিভাগের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ঢাবি দর্শন বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ১৪তম পুনর্মিলনী ও কমিটি গঠিত হয়েছে সাইদ সোহরাব ও শেখ মো. নাসিম এর নেতৃত্বে ঢাবি মুহসীন হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন গঠন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ডিসপ্লে-তে ভেসে উঠেলো ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’ কুড়িগ্রামের উলিপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, যুবদল নেতার মৃত্যু

বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!

Anima Rakhi | আপডেট: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪ - ১১:৫৫:৩৯ এএম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক  : বাংলাদেশি রোগী উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। পূর্ব ভারতের বেসরকারি হাসপাতালগুলোর সংগঠন জানিয়েছে, বাংলাদেশ থেকে রোগী যাওয়া প্রায় ৭০ শতাংশ কমে গেছে। যেসব হাসপাতাল বাংলাদেশি রোগীদের ওপরে অনেকটাই নির্ভরশীল ছিল, তাদের কাছে এটি একটি বড় ধাক্কা। 

জানা গেছে, বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় পশ্চিমবঙ্গ ও ত্রিপুরাসহ ভারতের সব হাসপাতালেই ব্যাপক প্রভাব পড়ছে।

গত আগস্ট মাসের শুরুতে শেখ হাসিনা নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। ওই মাস থেকেই বাংলাদেশি রোগীদের ভারতে যাওয়া ব্যাপকভাবে কমে যায়।

অ্যাসোসিয়েশন অব হসপিটালস অব ইস্টার্ন ইন্ডিয়ার প্রেসিডেন্ট ও কলকাতার উডল্যান্ডস হসপিটালের প্রধান নির্বাহী অফিসার রূপক বড়ুয়া বলেন, “আগে প্রতিমাসে গড়ে ভারতের মেডিকেল ভিসা দেওয়া হতো ২০-২৫ হাজার। এখন সেটা কমে দাঁড়িয়েছে ৭০০ থেকে এক হাজার। তাও মূলত নতুন রোগী নয়– পুরনো রোগী– যাদের চেকআপ ইত্যাদি আছে, তারাই ভিসা পাচ্ছেন। তাই পুরো ভারতের হাসপাতাল শিল্পের ওপরেই বড় ধাক্কা এসেছে।”

ভারতের অন্যতম বৃহৎ হাসপাতাল গোষ্ঠী মনিপাল হসপিটালসের পূর্বাঞ্চলীয় চিফ অপারেটিং অফিসার ডা. অয়নাভ দেবগুপ্তর কথায়, “এটা খুবই দুর্ভাগ্যজনক যে বাংলাদেশ থেকে বহু রোগী ভারতের হাসপাতালগুলোতে আসতে পারছেন না। আমাদের হাসপাতালগুলোতেও বহির্বিভাগ এবং রোগী ভর্তি কমে গেছে। কিন্তু আগে থেকে ঠিক করে রাখা কোনও অপারেশন আমাদের পিছিয়ে দিতে হয়নি।”

“তবে আমাদের যারা পুরনো রোগী, তাদের চিকিৎসায় যাতে ছেদ না পড়ে, সেজন্য আমরা টেলি-মেডিসিনের ব্যবস্থা করেছি। অনলাইন কনসাল্টেশনের সংখ্যাটা বাড়ছে,” জানান ডা. দেবগুপ্ত।

গতবছর ভারতে চিকিৎসা নিতে বাংলাদেশ থেকে গিয়েছিলেন প্রায় সাড়ে চার লাখ মানুষ। ভারতে যত বিদেশি নাগরিক চিকিৎসা করাতে যান, তাদের মধ্যে বাংলাদেশিই সর্বাধিক। তথ্যসূত্র: বিবিসি বাংলা

কিউটিভি/অনিমা/০৭ ডিসেম্বর ২০২৪,/সকাল ১১:৫৫

▎সর্বশেষ

ad