
আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের বিরুদ্ধে পরিচালিত ইসরাইলের সামরিক অভিযানে রীতিমত ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয়েছে গাজা। যা পুনর্গঠন করতে কয়েক শতক সময় লাগতে পারে বলে দীর্ঘদিন ধরে সতর্ক করে আসছে জাতিসংঘের সংস্থাগুলো।
গত এক বছরেরও বেশি সময় ধরা চলা এই যুদ্ধের আগে গাজা ইসরাইল এবং মিশরের অবরোধের অধীনে ছিল। ২০০৭ সালে হামাস ক্ষমতা গ্রহণ করার পরই এ অবরোধ আরোপ করা হয়। এর আগে চারটি যুদ্ধ এবং পশ্চিম তীরে পশ্চিমা সমর্থিত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (ফাতাহ) এবং হামাসের মধ্যকার বিভাজনও গাজার অর্থনীতির ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলে।
বর্তমান যুদ্ধ গাজার বিভিন্ন এলাকায় বিপুল ধ্বংসযজ্ঞ বয়ে এনেছে। একেকটা পাড়া মহল্লা ধরে ধরে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। গোটা জনপদের রাস্তাঘাট এবং গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ধ্বংস হয়ে গেছে। এ অবস্থায় উপত্যকাটির পুনর্গঠন শুরুর আগে এই ধ্বংসস্তূপ থেকে মৃতদেহ এবং অবিস্ফোরিত গোলাবারুদ সরাতে হবে। যা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে জাতিসংঘে ইসরাইলি রাষ্ট্রদূত ড্যানি ড্যানন এ প্রতিবেদনের জবাবে বলেন, হামাস ও তাদের লোকদের দখলে থাকলে গাজার মানুষের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি
কিউটিভি/আয়শা/২৩ অক্টোবর ২০২৪,/রাত ৮:৫৫