ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

ফিলিপিনো শহর কোটাবাতোর আলোকোজ্জ্বল রমজান

Ayesha Siddika | আপডেট: ২২ মার্চ ২০২৪ - ০১:৫৫:১৩ পিএম

ডেস্ক নিউজ : মুসলিম অধ্যুষিত মিন্দানাওয়ের বাংসামোরো স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের প্রধান শহর কোটাবাতো। প্রধানত ক্যাথলিক ফিলিপাইনের এ অঞ্চলে পবিত্র রমজান উদযাপন শুরু হওয়ায় রঙিন আলোর স্থাপনায় আলোকিত হয়েছে। ন্যাশনাল কমিশন ফর মুসলিম ফিলিপিনোর ২০২৪ সালের তথ্য অনুযায়ী প্রায় ১২ কোটি মানুষের এই দেশে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মুসলমানের বাস।

তারা বেশিরভাগই মিন্দানাও দ্বীপ এবং দেশের দক্ষিণে সুলু দ্বীপপুঞ্জে, পাশাপাশি ম্যানিলায় বাস করে, ইন্দোনেশিয়া এবং মালয়েশিয়ার পরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম সম্প্রদায় গঠন করে। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বিএআরএমএম-এর প্রশাসনিক সদর দফতর কোটাবাটো সিটিতে অবস্থিত।

ফিলিপাইনে রোজার মাসের প্রথম দিন উপলক্ষে রাতে বাংসামোরো গভর্নমেন্ট সেন্টারে আলো জ্বালানো হয়। এখানে হালাল খাদ্যমেলা এবং নৈশকালীন বাজারে বিক্রির জন্য স্থানীয় পণ্যগুলোসহ অন্যান্য কার্যক্রম ছিল।


বিএআরএমএম মুখ্যমন্ত্রী মুরাদ ইব্রাহিম আরব নিউজকে বলেছেন, ‘আমরা একটি বার্তা পাঠাতে চাই যে, যদিও রমজান সাধারণত ত্যাগের মাস, এর অর্থ এই নয় যে, আমাদের দুঃখ করা উচিত। এটি বিশ্বাস করা হয় যে, যখন পবিত্র কোরআন আল্লাহতায়ালা নবী কারিম (সা.)-এর কাছে নাজিল করেন, তখন তা রমজান মাসে নাজিল করা হয়েছিল। সুতরাং, উদযাপন করতে আমরা আমরা আনন্দ প্রকাশ করি।’

আলোর বার্ষিক উৎসব ২০১৯ সালে উদ্বোধন করা হয় এবং মুসলিম এবং অমুসলিম উভয়কেই অংশগ্রহণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। ইব্রাহিম বলেন, ‘সন্ধ্যা ৬টায় রোজা ভাঙার (ইফতারের) পর থেকে সুবহে সাদিক পর্যন্ত এখানে উৎসবের মেজাজ থাকে। প্রতি রাতেই চলে নানা কর্মসূচি। সবাইকে স্বাগত।’

আলোকসজ্জার সময় সরকারি কেন্দ্র এলাকাটি দূর থেকে মনে হয় রঙিন বাতি দিয়ে তৈরি বড় মসজিদ। ব্যাংসামোরো ইনফরমেশন অফিসের ডিরেক্টর আলন্টো বলেছেন, রোজার মাসে এটি ‘পরিবার এবং বন্ধুদের একত্রিত হওয়ার জায়গা হয়ে ওঠে।’

 

 

কিউটিভি/আয়শা/২২ মার্চ ২০২৪,/দুপুর ১২:৫৪

▎সর্বশেষ

ad