
বিনোদন ডেস্ক : সিনেমায় চরিত্র কাস্টিংয়ে স্বজনপ্রীতি করায় প্রথমেই যার নাম আসে তিনি হলেন জনপ্রিয় পরিচালক, প্রযোজক করণ জোহরের নাম। করণ ছাড়াও অবশ্য অনেকেই ভরসা রাখেন স্টার কিডদের প্রতি।
যেসব স্টার কিড স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে বলিউডে অভিনয়ের দারুণসব ব্রেক পেয়েছেন তাদের মধ্যে অন্যতম আলিয়া ভাট। করণের স্টুডেন্ট অব দ্য ইয়ার সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন এ অভিনেত্রী।
মূলত স্টার কিড হওয়ার সুবাদেই এ সিনেমায় অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন আলিয়া। ভোগ ইন্ডিয়াকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সম্প্রতি এ প্রসঙ্গে কথা বলেন তিনি।
আলিয়া জানান, স্টার কিড হওয়ায় বলিউড ইন্ডাস্ট্রিতে বাড়তি সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় ঠিকই, তবে ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে হলে কাজ দিয়েই টিকে থাকতে হয়। কারণ, অভিনয়ের জন্য উপযুক্ত কি না, তা দিনশেষে দর্শকই বিচার করে।
আলিয়া আরও জানান, স্টার কিড হওয়ায় সুযোগ-সুবিধা পাওয়ার পাশাপাশি বাড়তি মানসিক চাপও থাকে। কারণ, কাজে দক্ষ না হলে সবাই আঙুল উঁচিয়ে বলার সুযোগ পাবে–ওর যোগ্যতা শুধু স্টার কিড।
‘তাই নিজেকে আর নিজের অভিনয় দক্ষতাকে সবসময় উন্নত করার চেষ্টা করেছি। এতে আমি সফল না বিফল দর্শকদের সে বিচারও আমি পেয়েছি। তাই বলিউডে নেপুটিজম কোনো কাজে আসে না, যেটা আসে সেটা হলো ট্যালেন্ট,’ যোগ করেন আলিয়া।
সূত্র: এই সময়
কিউটিভি/আয়শা/২৭ এপ্রিল ২০২৩,/রাত ৮:৫০