ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনী’র মাদক বিরোধী অভিযানে ফেনসিডিল, ইয়াবা ও গাঁজাসহ আটক ১ ঢাবি’র জহুরুল হক হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন পুনর্গঠন : সদস্য সচিব নিয়ে বিতর্ক রাস্তায় অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের ভিডিও ভাইরাল ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবি দর্শন বিভাগের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ঢাবি দর্শন বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ১৪তম পুনর্মিলনী ও কমিটি গঠিত হয়েছে সাইদ সোহরাব ও শেখ মো. নাসিম এর নেতৃত্বে ঢাবি মুহসীন হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন গঠন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ডিসপ্লে-তে ভেসে উঠেলো ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’ কুড়িগ্রামের উলিপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, যুবদল নেতার মৃত্যু কুড়িগ্রামে নবগঠিত জেলা বিএনপির আহবায়কের বিরুদ্ধে মশাল মিছিল

বহুতল সমাধি, জায়গা সংকট থেকেই নতুন ধারণার জন্ম

Anima Rakhi | আপডেট: ০৮ জানুয়ারী ২০২৩ - ১০:১৪:৩৮ এএম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বহুতল ভবনে সমাধি- মৃতদেহ সংরক্ষণে প্রচলিত ধারণার বাইরে ভিন্ন চিন্তা। বিশ্বের ক্রমবর্ধমান জনবহুল শহরগুলোতে সমাধির জন্য জায়গা সংকট থেকেই নতুন এই ধারণার জন্ম। ব্রাজিল, নরওয়ে, ইসরায়েল, বলিভিয়া, ভারতসহ বিভিন্ন দেশে আকাশচুম্বি ভবনে এরইমধ্যে মৃতদের জন্য তৈরি হয়েছে কবরস্থান।

মৃত্যুর পর মানুষের আত্মা কোথায় যায়- এ নিয়ে নানা মত থাকলেও মৃতদেহের শেষ ঠিকানা পৃথিবীর মাটিতেই। 

২০২০ সালে মহামারি করোনায় পুরো বিশ্বে লাখ লাখ মানুষের মৃত্যুর পর কবর খোঁড়ার এমন দৃশ্য ছিল নিয়মিত। যুক্তরাষ্ট্র, ইন্দোনেশিয়া, ব্রাজিলসহ বিভিন্ন দেশে কবরস্থানের জায়গা সংকট প্রকট হয়ে ওঠে। 

এমন পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গে ভবিষ্যতে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও আরও মৃত্যুর কথা ভেবেই প্রচলিত সমাধিস্থলের ধারণা থেকে সরে এসে নতুন চিন্তা করেন স্থপতিরা। আর তা থেকেই এসেছে সুউচ্চ ভবনের বিভিন্ন তলায় কফিনে মৃতদের কবর দেয়ার ধারণা। 

এ পদ্ধতিতে পৃথিবীর সীমিত স্থানকে সাতগুণ বেশি কাজে লাগানো সম্ভব।

ব্রাজিলের সান্তোসের নেকোপোল একিউম্যানিকায় ৩২তলা উঁচু ভবনটি তারই দৃষ্টান্ত। ফুটবল কিংবদন্তি পেলের সঙ্গে ১৪ হাজার মানুষের শেষ ঠিকানা এটি। নির্মিত হয় ১৯৮৩ সালে।

ইসরাইলে প্রতিবছর ৩৫ হাজার মানুষের মৃত্যু বিবেচনা করে নির্মিত হয়েছে ইয়ারকন কমপ্লেক্স। মৃতদেহগুলো দেয়ালের শেলফে সারি সারি রাখা বা একটির ওপরে আরেকটি- এমন তিনটি উপায় রয়েছে সেখানে। 

বলিভিয়ায় স্থান সংকটে তৈরি হয় লা পাজ কবরস্থান। এটি সুউচ্চ না হলেও এক ভবনের ভেতরেই স্তূপ করা রাখা সব মৃতদেহ। 

এছাড়া ভারতে পারসিক অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার টাওয়ারে মৃতদেহ খেয়ে ফেলার সুযোগ করে দেয়া হয় শকুনকে।

গবেষণা বলছে, ২০৫০ সাল নাগাদ বর্তমানের চেয়ে আরও সাড়ে ৬ হাজার বর্গকিলোমিটার স্থান বাড়াতে হবে মৃতদেহ সমাধির জন্য, যার আকার হবে নিউইয়র্ক সিটির চেয়ে পাঁচগুণ বড়।  

কিউটিভি/অনিমা/০৮ জানুয়ারী ২০২৩/সকাল ১০:১৪

▎সর্বশেষ

ad