
ডেস্ক নিউজ : মঈন উদ্দিন সরকার সুমন
রোববার (৩ আগস্ট) কুয়েতের বাংলাদেশ হাইকমিশনের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে এই সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছ। এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার নির্ধারিত কনভেনশন এবং কুয়েতের প্রচলিত শ্রম আইন অনুযায়ী, একজন অভিবাসী কর্মীর পাসপোর্ট ও নিয়োগ চুক্তিপত্র একটি স্বতন্ত্র ও সার্বভৌম ব্যক্তিগত সম্পদ হিসেবে গণ্য হয়, যা কর্মীর হেফাজতে থাকা আবশ্যক। তবে বাস্তবে দেখা গেছে, কুয়েতের বিভিন্ন নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশি কর্মীদের কাছে তাদের নিজ নিজ পাসপোর্ট ও চাকরির চুক্তিপত্র হস্তান্তর করা হয় না।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এই প্রেক্ষাপটে, বাংলাদেশ দূতাবাস কুয়েত কর্তৃক গৃহীত একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং সময়োপযোগী উদ্যোগের আওতায় বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানির আবাসন স্থল সরেজমিন পরিদর্শনের মাধ্যমে যাচাই করা হচ্ছে যে, সংশ্লিষ্ট কর্মীদের কাছে তাদের পাসপোর্ট এবং চাকরির চুক্তিপত্রের কপি রয়েছে কিনা। দূতাবাসের এই হস্তক্ষেপের ফলে এরইমধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কোম্পানি তাদের নিয়োজিত বাংলাদেশি কর্মীদেরকে এসব গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র হস্তান্তর করেছে।
দূতাবাস জানিয়েছে, যদি কোনো কোম্পানি এখনো বাংলাদেশি কর্মীদের নিকট তাদের নিজস্ব পাসপোর্ট এবং চাকরির চুক্তিপত্রের কপি হস্তান্তর না করে, তবে সে বিষয়ে লিখিত অভিযোগ দূতাবাসের হটলাইন নম্বর অথবা ই-মেইল ঠিকানার মাধ্যমে দ্রুত জানানো যাবে।
হটলাইন নম্বর: +৯৬৫৫৫৪৩৭৬৫৪, +৯৬৫৫৫৪৩৭৬৭৫, +৯৬৫৫৫৪৩৭৬০০
আয়শা/৪ আগস্ট ২০২৫/বিকাল ৫:০৪