ব্রেকিং নিউজ
চিলমারীতে বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ : অব্যহতি দুই বিক্ষোভকারীকে কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনী’র মাদক বিরোধী অভিযানে ফেনসিডিল, ইয়াবা ও গাঁজাসহ আটক ১ ঢাবি’র জহুরুল হক হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন পুনর্গঠন : সদস্য সচিব নিয়ে বিতর্ক রাস্তায় অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের ভিডিও ভাইরাল ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবি দর্শন বিভাগের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ঢাবি দর্শন বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ১৪তম পুনর্মিলনী ও কমিটি গঠিত হয়েছে সাইদ সোহরাব ও শেখ মো. নাসিম এর নেতৃত্বে ঢাবি মুহসীন হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন গঠন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ডিসপ্লে-তে ভেসে উঠেলো ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’ কুড়িগ্রামের উলিপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, যুবদল নেতার মৃত্যু

নতুন হিজাব আইনের সমালোচনায় ইরানের প্রেসিডেন্ট

Anima Rakhi | আপডেট: ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪ - ০৭:১৬:১৩ পিএম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : হিজাব না পরলে নারীদের জন্য কঠোর শাস্তি আরোপের বিধান রেখে করা নতুন আইনটি নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান। ১৯৭৯ সালের ইসলামী বিপ্লবের পর থেকে ইরানে নারীদের জনসমক্ষে তাদের চুল ঢেকে রাখা বাধ্যতামূলক।

তেহরান থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি একথা জানিয়েছে।

ক্রমবর্ধমানভাবে বিশেষ করে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে পুলিশের হেফাজতে মাহসা আমিনির মৃত্যুর পরে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটির নারীরা হিজাব ছাড়াই জনসমক্ষে উপস্থিত হচ্ছেন। আমিনিকে ড্রেস কোড লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছিল।

সংসদ নতুন ‘হিজাব ও শুদ্ধতা’ আইনটি অনুমোদন করেছে। তবে এটি কার্যকর হতে ১৩ ডিসেম্বর রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর প্রয়োজন।

সোমবার গভীর রাতে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনকে পেজেশকিয়ান বলেন, ‘এই আইনটি প্রণয়নের জন্য দায়িত্বশীল ব্যক্তি হিসেবে এটি সম্পর্কে আমার অনেক আপত্তি আছে।’

পূর্ণাঙ্গ আইনটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশিত না হলেও ইরানি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনগুলো বলছে, যারা যথাযথভাবে হিজাব পরেন না, অথবা জনসমক্ষে বা সোশ্যাল মিডিয়াতে সম্পূর্ণরূপে হিজাব ত্যাগ করেন, এমন নারীদের জন্য আইনটিতে ২০ মাসের গড় বেতনের সমতুল্য জরিমানা আরোপ করা হয়েছে।

এই আইন লঙ্ঘনকারীদের অবশ্যই ১০ দিনের মধ্যে অর্থ প্রদান করতে হবে। নইলে তাদেরকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ও ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির মতো সরকারি পরিষেবাগুলোতে বিধিনিষেধের সম্মুখীন হতে হবে।

ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ‘এ আইনের কারণে আমরা সমাজে অনেক কিছু নষ্ট করার ঝুঁকি নিয়েছি।’ নেতাদের অবশ্যই এমন কাজ এড়িয়ে চলতে হবে, যা জনগণকে বিচ্ছিন্ন করতে পারে।

কিউটিভি/অনিমা/০৩ ডিসেম্বর ২০২৪,/সন্ধ্যা ৭:১৬

▎সর্বশেষ

ad