(১) (২) (৩) মসজিদে প্রবেশকালে বিসমিল্লাহ, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওপর দরুদ ও হাদিসে বর্ণিত মসজিদে প্রবেশের দোয়া পড়া।

স্পোর্টস ডেস্ক : নামাজ মুমিন ও কাফিরের মধ্যে পার্থক্যকারী। আর এই ইবাদত পালনের অন্যতম স্থান হলো মসজিদ, যা পৃথিবীর মধ্যে আল্লাহর কাছে সবচেয়ে পছন্দের জায়গা। নবীজি (সা.) বলেন, ‘আল্লাহর কাছে সর্বোত্তম জায়গা মসজিদ, আর সর্বনিকৃষ্ট জায়গা বাজার।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৭১)
(৫) ইতিকাফের নিয়তে প্রবেশ করা।
(৬) অজু অবস্থায় মসজিদে প্রবেশ করা।
(৭) কাঁচা পেঁয়াজ-রসুন, বিড়ি-সিগারেট ও দুর্গন্ধযুক্ত দ্রব্য খেয়ে মসজিদে না আসা।
(১০) মসজিদে দুনিয়াবি কথাবার্তা ও গল্পগুজব না করা। কারণ মসজিদ নিছক ইবাদতের জায়গা।
(১১) নিজের পোশাক থেকে উত্তম পোশাক পরিধান করা।
(১২) মসজিদকে নিছক নামাজের স্থান না বানিয়ে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাসহ আদব রক্ষা করে অন্যান্য ধর্মীয় কার্যকলাপ চালিয়ে যাওয়া।
(১৪) মসজিদে যত্রতত্র থুথু ফেলা নিষিদ্ধ। আনাস ইবনে মালিক (রা.) বলেন, নবীজি (সা.) বলেছেন, মসজিদে থুথু ফেলা গুনাহের কাজ, আর তার কাফফারা হচ্ছে তা মুছে ফেলা। (বুখারি, হাদিস : ৪১৫)
(১৫) মসজিদে কাউকে উচ্চৈঃস্বরে ডাকাডাকি না করা। প্রয়োজনে ইশারার মাধ্যমে সংশোধন করা।
(১৬) মসজিদে বেশি থেকে বেশি সময় দেওয়া। এ ক্ষেত্রে নামাজের ওয়াক্তগুলোতে সবার আগে আসার চেষ্টা করা।
(১৭) মসজিদে হেঁটে আসা। নবীজি (সা.) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন বস্তুর সন্ধান দেব না, যা দ্বারা আল্লাহ তাআলা গুনাহ মিটিয়ে দেবেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করে দেবেন? তাহলো কষ্টকর অবস্থায়ও পূর্ণরূপে অজু করা, মসজিদের দিকে বেশি পদচারণ এবং এক সালাতের পর অন্য সালাতের জন্য অপেক্ষা করা। (মুসলিম, হাদিস : ২৫১)
(১৮) মসজিদে অবস্থানরত সময় জিকির, তাসবিহ-তাহলিলের মাধ্যমে পার করা।
(১৯) মসজিদে থাকা অবস্থায় আজান হলে নামাজ আদায় করে বের হওয়া।
(২০) মসজিদ থেকে বের হওয়ার সময় প্রবেশ করার মতো বিসমিল্লাহ, নবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ ও দোয়া পড়া এবং বাম পা দিয়ে বের হওয়া।
কিউটিভি/আয়শা/১৩ জুলাই ২০২৪,/বিকাল ৩:৫৫