ব্রেকিং নিউজ
‘নবীন বরণ ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হলো ড্যাফোডিল পলিটেকনিকে যমুনায় ৮ দলের প্রতিনিধি, আশপাশ এলাকায় নেতাকর্মীরা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির  মেয়েকে ধর্ষণ, নরপিশাচ পিতার কারাদণ্ড কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম

শরীরে ভিটামিনের পরিমাণ বেড়ে গেলে যা হতে পারে

Ayesha Siddika | আপডেট: ২৪ জানুয়ারী ২০২৩ - ০৪:৩৫:৫১ পিএম

লাইফ ষ্টাইল ডেস্ক : ভিটামিন এবং খনিজ আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। শরীরের নানা ধরনের কাজ এবং কোষের স্বাভাবিক কার্যকারিতা, বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় এসব ভিটামিন। আমরা আমাদের দৈনন্দিন খাদ্য থেকে ভিটামিন পাই।  কিন্তু পুষ্টির ঘাটতির হলে পরিপূরক বা বাড়তি ভিটামিনের প্রয়োজন পড়ে। সেই পরিমাণটা চিকিৎসক নির্ধারন করে দেয়। যদিও ভিটামিন আমাদের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে এবং শরীরের জন্য প্রয়োজন। কিন্তু অত্যধিক ভিটামিন শরীরে থাকলে ‘হাইপারভিটামিনোসিস বা ভিটামিন বিষাক্ততা’রোগের সৃষ্টি হতে পারে। 

হাইপারভিটামিনোসিস বা ভিটামিন বিষাক্ততা কি?

যেসব ব্যক্তির অতিরিক্ত ওজন তাদের মধ্যে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। ভারতের চিকিৎসক বীর সিং সেহরাওয়াতের বলেন, শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তিদের(৬৫ এর ওপরে) হাইপারভিটামিনোসিস হওয়ার ঝুঁকি বেশি। 

লক্ষণ:

** ভিটামিন এ : শরীরে ভিটামিন এ বেড়ে গেলে মাথা ব্যথা, পেশি ও গাঁটের ব্যথা, বমির লক্ষণ দেখা যায়।

**ভিটামিন ডি : ভিটামিন ডি-এর পরিমাণ বাড়লে মানসিক অবসাদ, মাথা ব্যথা, ক্লান্তি, ঝিমুনির লক্ষণ দেখা দিতে পারে। এছাড়াও হৃদরোগ ও কিডনির সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

** ভিটামিন ই : ভিটামিন ই-এর পরিমাণ বেড়ে গেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্ষতিগ্রস্ত হয়, কোথাও কেটে গেলে রক্ত সহজে বন্ধ হয় না, সংক্রমণের আশঙ্কা অনেকটাই বাড়িয়ে দেয় ।

** ভিটামিন কে: ভিটামিন কে বেড়ে গেলে রক্তশূন্যতা এবং জন্ডিস হতে পারে। 

চিকিৎসা:

ভিটামিন গ্রহণ হ্রাস করে এবং প্রস্রাবের মাধ্যমে নিঃসরণ বৃদ্ধির মাধ্যমে রোগীর চিকিৎসা করা হয়। এছাড়া হাইপারভিটামিনোসিসের ধরন অনুসারে চিকিৎসা দেওয়া হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চিকিৎসা ওষুধ ও থেরাপির প্রয়োজন হয়। তাই এমন লক্ষণ দেখা দিলে এড়িয়ে যাবেন না।

 

 

কিউটিভি/আয়শা/২৪ জানুয়ারী ২০২৩/বিকাল ৪:৩৪

▎সর্বশেষ

ad