ডেস্ক নিউজ : এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক আগামী মে মাসে সুদের হার ১ দশমিক ৫ শতাংশ বাড়াবে বলে আশা করা যাচ্ছিল। তবে আপাতত এ ব্যাপারে কোনো সিদ্ধান্ত না আসায় দেশটিতে ডলারের দাম কমতে শুরু করেছে। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্যমতে, চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে (জানুয়ারি-মার্চ) মূল্যস্ফীতির হার ৬ দশমিক ৯ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। যেখানে গত বছরের চতুর্থ প্রান্তিকেও মূল্যবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ৯ শতাংশ ছিল।
এ ব্যাপারে দেশটির পরিসংখ্যান বিভাগের দেওয়া বিবৃতি থেকে জানা যায়, গত প্রান্তিকে মূল্যস্ফীতির হার ১৯৯০ সালের দ্বিতীয় প্রান্তিকে ৭ দশমিক ৬ শতাংশ উন্নীত হওয়ার পর সর্বোচ্চ। প্রথম প্রান্তিকে সিপিআই আগের প্রান্তিকের তুলনায় ১ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়েছে। যেখানে চতুর্থ প্রান্তিকে এ বাড়ার হার ১ দশমিক ৪ শতাংশ ছিল।
মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশটিতে জ্বালানি তেল, খাদ্যপণ্য, বাসাভাড়া ও নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে। এটিকে অর্থনীতিবিদরা মুদ্রাস্ফীতির ‘ঘরোয়া’ প্রভাব বলে আখ্যায়িত করছেন। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গবেষণায় বলা হয়, ‘ঘরোয়া মুদ্রাস্ফীতি একধরনের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা। সহজে এটি সমাধান হয় না। অন্যদিকে মুদ্রাস্ফীতির প্রভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক তাদের সুদের হার বাড়াতে থাকে।’ এদিকে দেশটির এএসবি ব্যাংক বলেছে, অর্থব্যবস্থায় একধরনের অনিশ্চয়তার সৃষ্টি হয়েছে। বছরের দ্বিতীয়ার্ধে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে ৭ শতাংশে দাঁড়াতে পারে।
সূত্র: রয়টার্স
কিউটিভি/আয়শা/২২শে এপ্রিল, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ/দুপুর ১:২৪






