ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ গাজী মাজহারুল আনোয়ার : তুমি সুতোয় বেধেছ শাপলার ফুল নাকি তোমার মন ‘নবীন বরণ ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হলো ড্যাফোডিল পলিটেকনিকে যমুনায় ৮ দলের প্রতিনিধি, আশপাশ এলাকায় নেতাকর্মীরা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির  মেয়েকে ধর্ষণ, নরপিশাচ পিতার কারাদণ্ড কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায়

আগামী বাজেট ৬ লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকার

admin | আপডেট: ১৮ এপ্রিল ২০২২ - ০৮:১৩:৩৮ পিএম

ডেস্ক নিউজ : নতুন উত্থাপিত বাজেটে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ৭ দশমিক ৫ শতাংশ ধরা হচ্ছে। এতে মূল্যস্ফীতি ধরা হবে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ। রোববার (১৭ এপ্রিল) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে আর্থিক, মুদ্রা ও মুদ্রা বিনিময় হার সংক্রান্ত সমন্বয় কাউন্সিল ও সম্পদ কমিটির বৈঠকে প্রাথমিকভাবে এমন সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।

চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের মূল বাজেটের আকার ৬ লাখ ৩ হাজার ৬৮১ কোটি টাকা। এতে মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ৭ দশমিক ২ শতাংশ। তার আগের, অর্থাৎ ২০২০-২১ অর্থবছরের মূল বাজেটের আকার ছিল ৫ লাখ ৬৮ হাজার কোটি টাকা। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, আগামী বাজেটে ঘাটতি ধরা হবে ২ লাখ ৪৩ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে বাজেট ঘাটতি ধরা হয়েছিল ২ লাখ ১৫ হাজার কোটি টাকা। সেই হিসাবে আগামী অর্থবছরে ঘাটতি বাড়তে পারে ২৮ হাজার কোটি টাকা।
 
এছাড়াও আগামী অর্থবছরে মোট আয় ধরা হবে ৪ লাখ ৩৩ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে আয় ধরা হয়েছিল ৩ লাখ ৮৯ হাজার কোটি টাকা। সে অনুযায়ী এবারে বাজেটে মোট প্রাক্কলিত আয়ের পরিমাণ বাড়ছে ৪৪ হাজার কোটি টাকা। মোট আয়ের মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ৩ লাখ ৭০ হাজার কোটি টাকা আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হচ্ছে আগামী অর্থবছরে। চলতি অর্থবছরে এনবিআরকে ৩ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়। আগের অর্থবছরেও এনবিআরকে একই লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছিল। সেই হিসাবে এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ছে ৪০ হাজার কোটি টাকা।

চলতি ২০২১–২২ অর্থবছরে মূল বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা। আগামী অর্থবছরের জন্য তা ২ লাখ ৫০ হাজার কোটি টাকা হতে পারে। আগামী অর্থবছরে যেসব খাতে বেশি করে ভর্তুকি ও প্রণোদনা দেওয়া হতে পারে, সেগুলো হচ্ছে বিদ্যুৎ খাত ১৮ হাজার কোটি টাকা, তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) আমদানি মূল্য পরিশোধ ও প্রণোদনা প্যাকেজের সুদ ভর্তুকি ১৭ হাজার ৩০০ কোটি, খাদ্য ভর্তুকি ৬ হাজার ৭৪৫ কোটি এবং কৃষি প্রণোদনা বাবদ ১৫ হাজার কোটি টাকা। বিদ্যুৎ, সার ও গ্যাসের মূল্য সমন্বয় করা না হলেই অবশ্য এমনটা হবে।

কিউটিভি/আয়শা/১৮ই এপ্রিল, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ/রাত ৮:০৬

▎সর্বশেষ

ad