ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে করা মামলা বাতিল..

RAZ CHT | আপডেট: ০৭ আগস্ট ২০২৫ - ০৬:০৬:১৫ পিএম

 অনলাইন নিউজ ডেক্সঃ  তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে আলোকচিত্রী শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। এর ফলে তার মামলা বাতিল বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে করা আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি তামান্না রহমান খালেদীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন। এদিন শহিদুল আলমের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন। তার সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী কাজী জাহেদ ইকবাল, আবদুল্লাহ আল নোমান, প্রিয়া আহসান চৌধুরী ও মনিয়া হক মনি।

এর আগে গত বছরের ৪ নভেম্বর এ মামলার তদন্ত কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এ মামলা কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করেছিলেন আদালত। ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে মামলা অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন আদালত। ওই মামলা বাতিল চেয়ে উচ্চ আদালতে আবেদন করেছিলেন শহিদুল আলম।

জানা গেছে, ২০১৮ সালের আগস্টে শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে তথ্যপ্রযুক্তি আইনে মামলা হয়। একই বছরের অক্টোবর মাসে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়ন করা হয়। সেই মামলা আজ বাতিল করলেন আদালত। নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনের সময় ২০১৮ সালের ৫ রাতে আগস্ট শহিদুল আলমকে বাসা থেকে তুলে নেওয়া হয়। এরপর ‘উসকানিমূলক মিথ্যা’ প্রচারণার অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলা তাকে গ্রেপ্তার দেখিয়ে ৬ আগস্ট রিমান্ডে নেয় পুলিশ। সেদিন সিএমএম আদালত জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

কারাগারে বন্দি থাকা অবস্থায় একই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতও শহিদুল আলমের জামিন আবেদন নাকচ করেছিলেন। এরপর ১৬ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন তিনি। সে বছরের ১৫ নভেম্বর বিচারপতি শেখ আবদুল আউয়াল ও বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ মামলায় তাকে জামিন দিয়েছিলেন। প্রায় সাড়ে তিন মাস কারাগারে থাকার পর ২১ নভেম্বর জামিনে মুক্তি পান শহিদুল আলম।

অনলাইন নিউজ ডেক্সঃ

কুইক টি ভি/রাজ/০৭ আগস্ট ২০২৫/বিকালঃ ০৬.০৬

▎সর্বশেষ

ad