ব্রেকিং নিউজ
চিলমারীতে বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ : অব্যহতি দুই বিক্ষোভকারীকে কুড়িগ্রামে সেনাবাহিনী’র মাদক বিরোধী অভিযানে ফেনসিডিল, ইয়াবা ও গাঁজাসহ আটক ১ ঢাবি’র জহুরুল হক হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন পুনর্গঠন : সদস্য সচিব নিয়ে বিতর্ক রাস্তায় অভিনেতা সিদ্দিককে মারধরের ভিডিও ভাইরাল ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবি দর্শন বিভাগের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ঢাবি দর্শন বিভাগ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ১৪তম পুনর্মিলনী ও কমিটি গঠিত হয়েছে সাইদ সোহরাব ও শেখ মো. নাসিম এর নেতৃত্বে ঢাবি মুহসীন হল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন গঠন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ডিসপ্লে-তে ভেসে উঠেলো ‘ছাত্রলীগ আবার ভয়ংকর রূপে ফিরবে’ কুড়িগ্রামের উলিপুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, যুবদল নেতার মৃত্যু

বাণিজ্য যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্র?

Ayesha Siddika | আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ - ০৭:০৫:৪৯ পিএম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বিশ্বের যে কজন নেতার সঙ্গে ট্রাম্পের ‘সুসম্পর্ক’ রয়েছে বলে মনে করা হয়, তার মধ্যে অন্যতম ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে মৌখিক বন্ধুত্বের কোনো ছাপ বাণিজ্য সম্পর্কে রাখছেন না জানুয়ারিতে দায়িত্ব নিতে যাওয়া এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট। 

মঙ্গলবার (১৭ ডিসেম্বর) নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, যদি কোনো দেশ আমাদের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক চাপায় তাহলে যুক্তরাষ্ট্রও সেই দেশের পণ্যের ওপর চড়া হারে কর চাপাবে। ওরা (ভারত) প্রায় সব ক্ষেত্রেই আমাদের ওপর অধিক কর চাপায়। অথচ এতদিন আমরা ওদের ওপর কোনো কর চাপাইনি। ট্রাম্প আরও বলেন, বাণিজ্যে স্বচ্ছতা থাকতে হবে। ভারত যদি মার্কিন পণ্যের ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক চাপায়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রও সেই পরিমাণ শুল্ক চাপাবে। ওরা আমাদের ওপর শুল্ক চাপালে সমস্যা নেই, কিন্তু সেক্ষেত্রে আমরাও পাল্টা শুল্ক চাপিয়ে দেব।

ট্রাম্পের প্রথম মেয়াদে ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত ভূ-রাজনৈতিক সম্পর্কের উন্নয়ন হলেও বাণিজ্যিক সম্পর্ক সুখকর ছিল না। ২০১৯ সালে ভারতের ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়াম আমদানিতে শুল্ক বাড়িয়ে দেয় যুক্তরাষ্ট্র। প্রতিশোধ হিসেবে, কয়েকটি মার্কিন পণ্যের ওপর শুল্কারোপ করে ভারত। এর জেরে যুক্তরাষ্ট্রে অগ্রাধিকারমূলক বাজার সুবিধা বা জিএসপি হারায় দেশটি। 

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদেও একই ধরনের বাণিজ্য টানাপোড়েনের শঙ্কা দেখছেন বিশ্লেষকরা। সাম্প্রতিক ঘোষণা সেদিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছে। এতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি, ওষুধ ও টেক্সটাইল শিল্প। ভারতের অন্যতম রফতানি বাজার যুক্তরাষ্ট্রে, গেল অর্থবছরে রফতানির পরিমাণ ছিল ৭৭ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলার। বিপরীতে ভারত আমদানি করেছে ৪২ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতিতে আছে যুক্তরাষ্ট্র।

 

 

কিউটিভি/আয়শা/১৮ ডিসেম্বর ২০২৪,/সন্ধ্যা ৭:০৪

▎সর্বশেষ

ad