ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ গাজী মাজহারুল আনোয়ার : তুমি সুতোয় বেধেছ শাপলার ফুল নাকি তোমার মন ‘নবীন বরণ ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হলো ড্যাফোডিল পলিটেকনিকে যমুনায় ৮ দলের প্রতিনিধি, আশপাশ এলাকায় নেতাকর্মীরা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির  মেয়েকে ধর্ষণ, নরপিশাচ পিতার কারাদণ্ড কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায়

সবাই মন থেকে ম্যাচটা জিততে চেয়েছিল: মিরাজ

Ayesha Siddika | আপডেট: ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪ - ০১:২৪:১৭ পিএম

স্পোর্টস ডেস্ক : ১৫ বছরের অপেক্ষার ইতি ঘটেছে। বাংলাদেশ ক্যারিবীয়ানে টেস্ট জিতেছিল ২০০৯ সালে, এখন আবার এবার।প্রথম ম্যাচে হারের পর অনেকেরই হয়তো আশা ছিল না তেমন। তবে শেষ অবধি সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ জিতেছে ম্যাচ। এই অর্জন বড় প্রাপ্তি মেহেদী হাসান মিরাজের জন্য। প্রথম টেস্টেই সাদা পোশাকে অধিনায়ক হিসেবে যাত্রা শুরু হয়েছিল তার। পরের ম্যাচেই তিনি পেয়ে গেলেন জয়। এই অর্জনের কৃতিত্ব সবাইকেই দিয়েছেন মিরাজ, তার মতে সবাই ম্যাচটা জিততে চেয়েছিল মন থেকে।

তিনি বলেন, ‘সব খেলোয়াড়কে জয়ের কৃতিত্ব দিতে চাই। আমি যেভাবে পরামর্শ দিয়েছি, সবাই মেনে নিয়েছে। কন্ডিশনটা সহজ ছিল না। সব খেলোয়াড়ের জন্যই অনেক কঠিন ছিল। সবাই মানসিকভাবে এমন ছিল যে ম্যাচটা জিততে হবে। সবাই চেয়েছিল মন থেকে ম্যাচটা জেতার জন্য। এর জন্যই আমরা ম্যাচটা জিততে পেরেছি। ’প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশ তুলেছিল ১৬৪ রান। এরপর ওয়েস্ট ইন্ডিজ এক উইকেট হারিয়েই করে ফেলে ৭০ রান।

সেখান থেকে নাহিদ রানা পাঁচ উইকেট নিয়ে ঘুরিয়ে দেন ম্যাচের মোড়। দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ করে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং। কেন? ওই উত্তরও দিয়েছেন মিরাজ। তিনি বলেন, ‘আমি খেলোয়াড়দের একটা কথা বলেছি, এই উইকেটে ইতিবাচক চিন্তা ছাড়া খেললে অনেক কঠিন হবে। যেহেতু আমরা (প্রথম ইনিংসে) লিড পেয়েছি ১৮ রানের, এখানে রান করাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা জানি যে এই উইকেটে যদি আমরা ২৫০ রান করতে পারি, আমাদের জন্য ম্যাচটা জেতা সহজ হবে। বার্তাটা এই ছিল যে খেলোয়াড়েরা ইতিবাচক খেলবে। ’

‘সৌরভ ভাই (মুমিনুল) অসুস্থ হওয়ার পর দলের সবাই বিমূঢ় হয়ে পড়েছিল। ওই জায়গায় (পজিশন) ব্যাটিং করাটা একটু কঠিন। কিন্তু দীপুকে (শাহাদাত) আমি বলেছিলাম, ও রাজি হয়েছে। ওকে আমি একটা কথা বলেছিলাম, এই উইকেটে তুমি ইতিবাচক খেলো। যদি মনে করো, প্রথম বলটাই মারার, তুমি প্রথম বলেই মারো। তোমাকে কেউ কিছু বলবে না। আমি তোমাকে অভয় দিলাম। ও সেভাবেই খেলেছে। ওর ২৮টা রান খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল। ’

 

 

কিউএনবি/আয়শা/০৪ ডিসেম্বর ২০২৪,/দুপুর ১:০৯

▎সর্বশেষ

ad