ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

এবছরে কামারপল্লীতে কাজের চাপ অনেকটা কম

Ayesha Siddika | আপডেট: ২৩ জুন ২০২৩ - ০৪:০৫:৫৭ পিএম
মশিউর রহমান, আশুলিয়া (ঢাকা) প্রতিনিধি : পবিত্র ঈদ-উল আজহাকে সামনে রেখে দিন-রাত চলছে বিভিন্ন সরাঞ্জাম তৈরির কাজ। তবে প্রতিবছর কামারপল্লীগুলো হাতুড়ি পেটানোর টুং টাং শব্দে মুখরিত হয়ে থাকলেও। কিন্তু এবছর লোহা, কয়লার দাম বেশিসহ ঘনঘন লোডশেডিং এর কারণে কামারপল্লীতে কাজের চাপ অনেক কম। আর এ কারণে হাসি নেই সাভার ও আশুলিয়া কামার শিল্পীদের মুখে। তবুও ঈদের আগে বিক্রি হবে এই আশায় দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তারা।
সরেজমিনে সাভার ও আশুলিয়ার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়- কামার শিল্পীরা ছুরি, বটি, দা, চাপাতিসহ ধারালো নানা জিনিস বানাতে কাজ করে যাচ্ছেন। ঈদকে সামনে রেখে অনেকেই কামার শিল্পীদের কাছে পশু কাটার ছুরি, চাপাতি, দা, বটিসহ নানা জিনিস ক্রয় করে থাকে। আবার কেউ কেউ ঘরে থাকা পুরনো দা, ছুরি ধার করার জন্য আসতো। কিন্তু অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছর দোকানে ক্রেতাদের ভিড় অনেকটাই কম। ঈদকে সামনে রেখে তৈরি জিনিসগুলো প্রতিটি দা বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, ছোট ছুরি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা, বটি ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, চাপাতি ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা দামে বিক্রি করা হচ্ছে। 
প্রতিবছর কোরবানি ঈদকে কেন্দ্র করে কামার শিল্পীদের ব্যস্ততা কয়েক গুণ বাড়তো। এবারের চিত্রটা অন্য রকম। পশু কোরবানির ধারালো অস্ত্র তৈরি করে ক্রেতাদের আশায় বসে আছে কামারীরা। কিন্তু ক্রেতা না থাকায় তাদের ব্যবসা মন্দা যাবে বলে দু:খ প্রকাশ করেন তারা। তারা জানায়, লোহা,কয়লার দাম বেশি, ঘনঘন বিদুৎতের লোডশেডিংয়ের কারণে সঠিক সময়ে বিদুৎ না পাওয়ায় প্রতিনিয়ত গুণতে হচ্ছে লোকসান। সময়মতো বেতন দিতে না পারায় কর্মচারী পাওয়া যাচ্ছে না। তারপরও সাহস নিয়ে ঈদের আগে বিক্রি হবে এই আশায় দিন রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছে তারা। স্থানীয় প্রশাসন বলছে, সরকারিভাবে ক্ষতিগ্রস্ত কামার শিল্পীদের সহযোগীতা দেওয়া হবে।

 

 

কিউটিভি/আয়শা/২৩ জুন ২০২৩,/বিকাল ৪:০০

▎সর্বশেষ

ad