ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ গাজী মাজহারুল আনোয়ার : তুমি সুতোয় বেধেছ শাপলার ফুল নাকি তোমার মন ‘নবীন বরণ ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হলো ড্যাফোডিল পলিটেকনিকে যমুনায় ৮ দলের প্রতিনিধি, আশপাশ এলাকায় নেতাকর্মীরা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির  মেয়েকে ধর্ষণ, নরপিশাচ পিতার কারাদণ্ড কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায়

ভোগের কভার পেজে ১০৬ বছরের ফিলিপিনো নারী

Ayesha Siddika | আপডেট: ০১ এপ্রিল ২০২৩ - ১০:২৯:৩৭ পিএম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মার্কিন লাইফস্টাইল ও ফ্যাশন বিষয়ক ম্যাগাজিন ‘ভোগ’। সারা বিশ্বে জনপ্রিয় এই ফ্যাশন ম্যাগাজিন। যাত্রা শুরু ১৮৯২ সালে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নামি-দামি মডেল, খেলোয়াড়, অভিনেতা, অভিনেত্রী এই ম্যাগাজিনের কভার পেজ আলোকিত করেছেন। বিভিন্ন দেশ থেকে প্রকাশিত হয় এর একাধিক সংস্করণ। এবার এপ্রিলের সংস্করণে বেশ বড় চমক দিয়েছে ম্যাগাজিনটির ফিলিপিন্স ভার্সন। কভার গার্ল করেছে অপো হ্যাং-ওড নামের এক নারীকে। যার বয়স ১০৬ বছর। 

লাইফস্টাইল বিষয়ক সাময়িকীটির ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি বয়সি কভার তারকা অপো হ্যাং। অপো হ্যাং ফিলিপাইনের বাসিন্দা। পেশায় একজন ট্যাটু শিল্পী। ভোগ ফিলিপাইন তার এপ্রিল সংখ্যার কভার স্টার হিসাবে অপো হ্যাংকে বেছে নিয়েছে। এই বৃদ্ধা ফিলিপাইনে মারিয়া ওগে নামেও পরিচিত। কলিঙ্গা প্রদেশের ম্যানিলার প্রায় ১৫ ঘণ্টা উত্তরে বুসকালানের পাহাড়ি গ্রামে বসবাস অপোর। তাকে দেশের প্রাচীনতম মাম্বাবাটোক বা ঐতিহ্যবাহী কলিঙ্গ ট্যাটু শিল্পী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। অপো হ্যাং ১০ বছর বয়স থেকেই ট্যাটুর কাজ করে আসছেন। 

মূলত বাবার কাছ থেকেই ট্যাটু আঁকা শেখেন অপো। পরে এটাকেই বেছে নেন পেশা হিসাবে। হ্যান্ড-ট্যাপিং ট্যাটুর শিল্পকে আলাদা উচ্চতা দিয়েছেন এই নারী। বাঁশের লাঠি, একটি পোমেলো গাছের কাঁটা, জল এবং কয়লা ব্যবহার করে ট্যাটু করেন অপো হ্যাং। এই শিল্পীর হাতে ট্যাটু করার জন্য বিশ্বেরও বিভিন্ন প্রান্তের ট্যাটুপ্রেমীরা বুসকালান আসেন।

ভোগকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অপো হ্যাং বলেন, আমি একমাত্র বেঁচে আছি যে এখনও এই ট্যাটু করতে পারে। কিন্তু আমি ভীত নই যে ঐতিহ্যটি শেষ হয়ে যাবে কারণ আমি প্রশিক্ষণ দিচ্ছি পরবর্তী ট্যাটু মাস্টারদের। যতদিন মানুষ ট্যাটু করতে আসছেন, ততদিন এই ঐতিহ্য অব্যাহত থাকবে। সিএনএন।

 

 

কিউটিভি/আয়শা/০১ এপ্রিল ২০২৩,/রাত ১০:২৮

▎সর্বশেষ

ad