ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আবেদন শুনানি আজ

Anima Rakhi | আপডেট: ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ - ১১:৩৭:০৬ এএম

ডেস্ক নিউজ : জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাত বছরের দণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল মঞ্জুর করে হাইকোর্ট যে খালাসের রায় দিয়েছিলেন, তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করেছে। আজ রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে এই আবেদনের শুনানি হবে। আপিল বিভাগের বেঞ্চে রাষ্ট্রপক্ষের করা এই আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় ৫ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে।

গত বছর ২৭ নভেম্বর হাইকোর্ট খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে তাকে খালাস দেন। এই মামলায় খালেদা জিয়া ছাড়াও আরও কয়েকজন খালাস পেয়েছেন। হাইকোর্টের এই রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আপিল করেছে।

এই মামলায় খালেদা জিয়ার আইনজীবী ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী আসিফ হাসান।

হাইকোর্টের রায়ের পর খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা বলেছিলেন যে, এই মামলায় খালেদা জিয়ার দণ্ড মওকুফ করা হয়েছে। তারপরও আপিল শুনানি কেন হবে, তা তাদের বোধগম্য নয়। খালেদা জিয়া আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। রাষ্ট্রপতি তাকে ক্ষমা করেছেন। কিন্তু তিনি কোনো অপরাধ করেননি এবং তিনি ক্ষমাও চাননি। তাই তিনি আইনগতভাবে এই বিষয়টি মোকাবিলা করার জন্য আইনজীবীদের নির্দেশ দিয়েছেন।

হাইকোর্টের রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি প্রকাশের পর রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আপিলের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেছে।

২০১৮ সালের ২৯ অক্টোবর ঢাকার একটি বিশেষ জজ আদালত জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন। একইসঙ্গে তাকে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। এই মামলায় আরও কয়েকজনকে একই সাজা দেওয়া হয়েছে।

এই মামলাটি ২০১০ সালে করা হয়েছিল। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে যে, ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তিন কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা লেনদেন করা হয়েছে। দুদক এই মামলাটি করে এবং তদন্ত শেষে ২০১২ সালে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়। ২০১৪ সালে আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এরপর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর রায় ঘোষণা করা হয়।

কিউটিভি/অনিমা/১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫,/সকাল ১১:৩৭

▎সর্বশেষ

ad