ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

ইনবক্সে পাওয়া প্রেমের প্রস্তাব দেখলেন এক যুগ পর, অত:পর বিয়ে!

admin | আপডেট: ০৯ জানুয়ারী ২০২২ - ১২:১৯:০৮ পিএম

ডেস্ক নিউজ :  কাউকে ভালো লেগেছে। মনের রঙে রাঙিয়ে আপন করতে‌ চাইছেন তাকে। আশায় বুক বেঁধে হয়তো মেসেজও করে বসলেন। কিন্তু উলটো দিকের সাড়া কই? যাকে পাঠালেন, তিনি যে প্রণয়বার্তা খুলেও দেখেননি! তাই বলে হাল ছেড়ে দেবেন?

মোটেও না। কার ভাগ্যে কী লেখা, কে বলতে পারে? অদৃষ্ট হয়তো লিখে রেখেছে, বাকি জীবন দু’জন একসঙ্গেই পথ চলবেন। যাকে বলে ‘মেড ফর ইচ আদার!’

হয়ে যেতে পারে নয়, এমনটাই হয়েছে। যার মেসেজ খুলেই দেখেননি, এক যুগ পরে তার সঙ্গেই বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন এক তরুণী। 

পেশায় চিকিৎসক সেই রঞ্জুশ্রী মণ্ডল (ফেসবুক প্রোফাইলের তথ্য অনুযায়ী) গত ডিসেম্বরে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন পোস্ট গ্র্যাজুয়েটে তারই সিনিয়র সতীর্থ চিকিৎসক অমিত হালদারের সঙ্গে। বৃহস্পতিবার রঞ্জুশ্রী সে খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে জানানোর সঙ্গে সঙ্গে তা ভাইরাল। 

২০১৯ সালে অবস্টেট্রিকস অ্যান্ড গাইনোকোলজির প্রথম বর্ষের ছাত্রী রঞ্জুশ্রীর সঙ্গে পরিচয় হয় সিনিয়র অমিত হালদারের। একসঙ্গে কাজ করতেন, সিনিয়র হিসাবে অমিতবাবুকে পছন্দও করতেন। তবে তখন বিশেষ কথাবার্তা হত না। বহু পরে একদিন ফেইসবুকে অমিতকে অনলাইন দেখে মেসেজ করতে গিয়ে রঞ্জুশ্রী মেসেঞ্জার খুলে আঁতকে ওঠেন। দেখেন, সেই ২০১১ সালে তাকে মেসেজ করেছিলেন অমিত, কিন্তু তা অপঠিতই পড়ে রয়েছে! 

মেসেঞ্জারের ওই স্ক্রিনশট পোস্ট করে রঞ্জুশ্রী জানিয়েছেন, তারপর থেকে ধীরে ধীরে তাদের সম্পর্ক গভীর হয়েছে, পরিণতিতে চার হাত এক হয়েছে। 

পোস্টের সবশেষে রয়েছে নবীন ছেলেমেয়েদের প্রতি আশাবাদী বার্তা, ‘‘সো গাইজ, নেভার লুজ হোপ। হাল ছেড়ো না। কে বলতে পারে, আজ যে পাত্তা দিচ্ছে না, কাল সেই হয়তো ঘরনি হয়ে আসবে না! তবে তার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।

সূত্র: সংবাদ প্রতিদিন

কিউটিভি/অনিমা/৯ই জানুয়ারি, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ/দুপুর ১২:১৮

▎সর্বশেষ

ad