ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ গাজী মাজহারুল আনোয়ার : তুমি সুতোয় বেধেছ শাপলার ফুল নাকি তোমার মন ‘নবীন বরণ ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হলো ড্যাফোডিল পলিটেকনিকে যমুনায় ৮ দলের প্রতিনিধি, আশপাশ এলাকায় নেতাকর্মীরা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির  মেয়েকে ধর্ষণ, নরপিশাচ পিতার কারাদণ্ড কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায়

তীব্র গতিতে ধেয়ে আসছে গ্রহাণু, আঘাত হানবে বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানে?

Ayesha Siddika | আপডেট: ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ - ০৬:৩৪:০৯ পিএম

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক : নাসার বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, গ্রহাণুটির পৃথিবীতে আছড়ে পড়ার শঙ্কা ২ দশমিক ৩ শতাংশ। যদিও সেই আশঙ্কা বেড়ে ৩ দশমিক ১ শতাংশে পৌঁছেছে বলে সংস্থাটির বরাতে বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) জানায় এনডিটিভি। 

নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই গ্রহাণু পৃথিবীর পাশ দিয়ে নিরাপদে বেরিয়েও যেতে পারে। তবে যদি এটি আছড়ে পড়ে, তা ঘটতে পারে ২০৩২ সালের ২২ ডিসেম্বর নাগাদ। 
 
গতিপথ ও আকার অনুযায়ী গ্রহাণুটি কোথায় কোথায় আছড়ে পড়তে পারে তা অনুমান করেছেন বিজ্ঞানীরা। নাসার ক্যাটালিনা স্কাই সার্ভে প্রকল্পের বিজ্ঞানী ডেভিড র‍্যাঙ্কিন জানিয়েছেন, গ্রহাণুটির জন্য একটি ‘রিস্ক করিডর’ তৈরি করা হয়েছে। যেখানে পৃথিবীর বড় একটি অংশ রয়েছে। 
 
ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, এই রিস্ক করিডরে রয়েছে দক্ষিণ আমেরিকা, দক্ষিণ এশিয়া, আফ্রিকা, ভেনেজুয়েলা, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, সুদান, নাইজেরিয়া ইত্যাদি অঞ্চলগুলো। 
 

বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই গ্রহাণুর কক্ষপথ জেনে শুধু বোঝা যায় যে, এটি পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে। কিন্তু এর প্রভাব কতটা বিধ্বংসী হবে, তা বলা যায় না। প্রথম দিকে এটিকে ছোট মনে হলেও, এখন সেই সময়ের চেয়ে এর দ্বিগুণ আকার নজরে এসেছে বিজ্ঞানীদের। এই গ্রহাণুতে ৫০০টি পরমাণু বোমার চেয়ে বেশি জ্বালানি জমাট বাঁধা অবস্থায় রয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে।

এনবিসি নিউজ বলছে, গত বছরের ডিসেম্বরে চিলির এক গবেষণা স্টেশন থেকে প্রথম এই গ্রহাণু শনাক্ত করা হয়। এরপর থেকেই টেলিস্কোপ থেকে এই বড় গ্রহাণু নিয়ে চলছে গবেষণা। এটি প্রতি ঘণ্টায় ৩৮ হাজার মাইল গতিতে আসতে পারে। নাসা নিয়মিত গ্রহাণুটিকে নজরে রাখছে। পৃথিবীতে আঘাত না হানলে এটি চাঁদে আঘাত হানতে পারে বলেও মনে করা হচ্ছে।

 

 

কিউটিভি/আয়শা/১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫,/সন্ধ্যা ৬:৩৩

▎সর্বশেষ

ad