
ডেস্ক নিউজ : নবীজি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হিজরতের ১১তম বছরে ইন্তেকাল করেন। সবশেষ তিনি হজরত আয়েশা (রা.)-এর ঘরে ছিলেন। তার কোলে মাথা রেখেই তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। সেসময় ও বিদায় হজে করা অসিয়তসমূহ তুলে ধরা হলো।
নামাজ আদায়
হজরত আনাস (রা.) বলেন, রসুলুল্লাহ (স.)-এর অন্তিম মুহূর্তে তাঁর শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল এবং তার মুখের ভাষায় এ অসিয়ত ছিল যে, ‘সালাত সালাত’ (অর্থাৎ নামাজ আদায় করবে। (মুসনাদে আহমদ ২৬৬৮৪)
অধীনদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার
হজরত আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, রসুলুল্লাহ (স.)-এর অন্তিম মুহূর্তে তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল এবং তার মুখের ভাষায় এই অসিয়ত ছিল যে ‘…তোমাদের দাস-দাসীর ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করবে (অর্থাৎ তাদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করবে)।’ (ইবনে হিব্বান ৬৬০৫)
হজরত আনাস (রা.) বর্ণনা করেন, রসুলুল্লাহ (স.)-এর অন্তিম মুহূর্তে তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছিল এবং তার মুখের ভাষায় এই অসিয়ত ছিল যে ‘…তোমাদের দাস-দাসীর ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করবে (অর্থাৎ তাদের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করবে)।’ (ইবনে হিব্বান ৬৬০৫)
কোরআন-সুন্নাহর অনুসরণ
বিদায় হজের ভাষণে রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘… অবশ্যই আমি তোমাদের মাঝে এমন জিনিস রেখে যাচ্ছি; যদি তা দৃঢ়ভাবে ধারণ করো, কখনোই তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না; আর তা হলো আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর নবীর সুন্নাহ।’ (হাকেম ৩১৮)
বিদায় হজের ভাষণে রসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, ‘… অবশ্যই আমি তোমাদের মাঝে এমন জিনিস রেখে যাচ্ছি; যদি তা দৃঢ়ভাবে ধারণ করো, কখনোই তোমরা পথভ্রষ্ট হবে না; আর তা হলো আল্লাহর কিতাব এবং তাঁর নবীর সুন্নাহ।’ (হাকেম ৩১৮)
আমানত রক্ষারসুল (সা.) বলেন, ‘সাবধান! কারও কাছে অন্যের আমানত থাকলে সে যেন তা আমানতদাতার কাছে দিয়ে দেয়।’ (মুসনাদে আহমদ ২০৬৯৫)
শিরকের পথ পরিহারহজরত আয়েশা (রা.) বর্ণনা করেন, যে রোগ থেকে রসুলুল্লাহ (সা.) আর সুস্থ হয়ে ওঠেননি, সেই রোগ থাকা অবস্থায় তিনি বলেছেন, ইহুদিদের প্রতি আল্লাহ লানত করেছেন, তারা তাদের নবীদের কবরগুলোকে মসজিদে পরিণত করেছে। (মুসলিম ৫২৯)
সুদ বর্জন
বিদায় হজের ভাষণে রসুলুল্লাহ (স.) বলেন, ‘আর জাহেলি যুগের সুদ প্রথা বাতিল ঘোষিত হলো।…’ (মুসলিম ১২১৮)
বিদায় হজের ভাষণে রসুলুল্লাহ (স.) বলেন, ‘আর জাহেলি যুগের সুদ প্রথা বাতিল ঘোষিত হলো।…’ (মুসলিম ১২১৮)
নারীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন
জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা নারীদের ব্যাপারে আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করো। কেননা, তোমরা তাদের আল্লাহর দেয়া নিরাপত্তার মাধ্যমে গ্রহণ করেছ। আর তাদের লজ্জাস্থান তোমরা হালাল করেছ আল্লাহর কলেমা তথা ওয়াদার মাধ্যমে।’ (মুসলিম ১২১৮)
জাবির (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা নারীদের ব্যাপারে আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন করো। কেননা, তোমরা তাদের আল্লাহর দেয়া নিরাপত্তার মাধ্যমে গ্রহণ করেছ। আর তাদের লজ্জাস্থান তোমরা হালাল করেছ আল্লাহর কলেমা তথা ওয়াদার মাধ্যমে।’ (মুসলিম ১২১৮)
ফিতনা থেকে দূরে থাকা
রসুল (সা.) ইরশাদ করেন, ‘কিয়ামত কায়েম হবে না, যে পর্যন্ত না ইলম উঠিয়ে নেয়া হবে, অধিক পরিমাণে ভূমিকম্প হবে, সময় সংকুচিত হয়ে আসবে, ফিতনা প্রকাশ পাবে এবং খুনখারাবি বাড়বে।’ (বুখারি ১০৩৬)
কিউটিভি/আয়শা/০৭ অক্টোবর ২০২৪,/রাত ৯:২১






