ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

নবীজিকে যে কারণে বিভিন্ন লোভ দেখিয়েছিলো কুরাইশরা

Ayesha Siddika | আপডেট: ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ - ১১:২৯:০৩ পিএম

ডেস্ক নিউজ : মুফতি আবদুল্লাহ তামিম 

মুশরিকরা নবীজিকে বলল, আবুল ওয়ালিদ! আপনি যান এবং তার সাথে কথাবার্তা বলুন। এরপর উতবা সেখান থেকে উঠে গিয়ে রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নিকট বসল এবং বলল, ‘ভাতিজা’! আমাদের গোত্রে তোমার মর্যাদা ও স্থান যা আছে এবং বংশীয় যে সম্মান আছে তা তোমার জানা আছে। 
 

 
এসব নানা সমস্যার পরিপ্রেক্ষিতে আমি তোমার নিকট কয়েকটি কথা পেশ করছি। তার প্রতি মনোযোগী হও। এমনটি হয়তো-বা হতেও পারে যে, কোনো কথা তোমার ভালো লাগবে এবং তুমি তা গ্রহণ করবে।
 
রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘আবুল ওয়ালিদ, বলো। আমি তোমার কথায় মনোযোগী হব।’ আবুল ওয়ালিদ বলল, ‘ভাতিজা! এ ব্যাপারে তুমি যা নিয়ে আগমন করেছ আর মানুষকে যে সব কথা বলে বেড়াচ্ছ তার উদ্দেশ্য যদি এটা হয় যে, এর মাধ্যমে তুমি কিছু ধন-সম্পদ অর্জন করতে চাও, তাহলে আমরা তোমাকে এত বেশি ধন-সম্পদ একত্রিত করে দেব, তুমি আমাদের সবচাইতে অধিক ধন-সম্পদের মালিক হয়ে যাবে।
 
কিংবা যদি তুমি এটা চাও যে, মান-মর্যাদা, প্রভাব-প্রতিপত্তি তোমার কাম্য, তাহলে আমাদের নেতৃত্ব তোমার হাতে সমর্পণ করে দেব এবং তোমাকে ছাড়া কোনো সমস্যার সমাধান কিংবা মীমাংসা আমরা করব না, কিংবা যদি এমনও হয় যে, তুমি রাজা-বাদশাহ হতে চাও, তাহলে আমরা তোমাকে আমাদের সম্রাটের পদে অধিষ্ঠিত করে দিচ্ছি। 
 
তা ছাড়া তোমার নিকট যে আগমন করে সে যদি জিন কিংবা ভূত-প্রেত হয় যাকে তুমি দেখছ অথচ নিজে নিজে তার কুপ্রভাব প্রতিহত করতে পারছ না, তাহলে আমরা তোমার চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি এবং তোমার পূর্ণ সুস্থতা লাভ না হওয়া পর্যন্ত যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করা প্রয়োজন আমরাই তা করতে প্রস্তুত আছি, কেননা কখনো কখনো এমনও হয় যে, জিন-ভূতেরা মানুষের উপর প্রাধান্য বিস্তার করে ফেলে এবং এজন্য চিকিৎসার প্রয়োজনও হয়ে দাঁড়ায়।’
 
উতবা একনাগাড়ে এসব কথা বলতে থাকল এবং রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গভীর মনোযোগের সঙ্গে তা শুনতে থাকলেন। যখন সে তার কথা বলা শেষ করল তখন নবী করিম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘আবুল ওয়ালিদ! তোমার বলা কি শেষ হয়েছে?’ সে বলল, ‘হ্যাঁ।’

 

 

কিউটিভি/আয়শা/১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪,/রাত ১১:২৮

▎সর্বশেষ

ad