ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ গাজী মাজহারুল আনোয়ার : তুমি সুতোয় বেধেছ শাপলার ফুল নাকি তোমার মন ‘নবীন বরণ ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হলো ড্যাফোডিল পলিটেকনিকে যমুনায় ৮ দলের প্রতিনিধি, আশপাশ এলাকায় নেতাকর্মীরা বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির  মেয়েকে ধর্ষণ, নরপিশাচ পিতার কারাদণ্ড কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায়

আসছে গরমে তীব্র লোডশেডিংয়ের শঙ্কা!

Ayesha Siddika | আপডেট: ০১ মার্চ ২০২৪ - ০৩:২০:২৩ পিএম

ডেস্ক নিউজ : রাজধানীতে গরম আসার আগেই কোথাও কোথাও শুরু হয়েছে বিদ্যুতের লুকোচুরি। এখনো অসহনীয় পরিস্থিতি তৈরি না হলেও চলতি মৌসুমে বিদ্যুতের স্বাভাবিক সরবরাহ নিয়ে নানা কারণেই বাড়ছে সংশয়। একে তো গত দুবারের অসহনীয় পরিস্থিতি; অন্যদিকে নানামুখী টানাপোড়েন। এবার বিদ্যুতের সর্বোচ্চ চাহিদা ধরা হয়েছে প্রায় ১৮ হাজার মেগাওয়াট। যদিও এ যাবৎকালে ১৫ হাজার ৬৪৮ মেগাওয়াটের বেশি উৎপাদন করতে পারেনি বিদ্যুৎ বিভাগ।

এবারের সর্বোচ্চ চাহিদার তুলনায় উৎপাদন সক্ষমতা ৫০ শতাংশ বেশি থাকার পরও, পর্যাপ্ত অর্থ আর জ্বালানির অভাবে বহুমুখী অনিশ্চয়তায় বিদ্যুৎ খাত। যদি অন্য সব জ্বালানিভিত্তিক কেন্দ্র ঠিকঠাক চলে, তারপরও গ্রীষ্মে বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাতে দৈনিক ন্যূনতম গ্যাস লাগবে ১৫৪ কোটি ঘনফুট। অথচ ১৩০ কোটি ঘনফুট পাওয়াই হবে দুরূহ ব্যাপার।
 
অন্যদিকে, পিডিবির কাছ থেকে বকেয়া না পেয়ে কয়লা ও তেলভিত্তিক কেন্দ্রগুলো ধুঁকছে অর্থের অভাবে। প্রয়োজনীয় ডলারের অনিশ্চয়তা চ্যালেঞ্জে ফেলছে জ্বালানির স্বাভাবিক সরবরাহ। বিদ্যুৎ বিভাগের দাবি, দাম বাড়ানোর কারণে বাড়বে অর্থ সংস্থান। তবুও নেই লোডশেডিং থেকে মুক্তির নিশ্চয়তা।
 
পাওয়ার সেলের মহাপরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ হোসাইন বলেন, লোডশেডিং ৫০০ থেকে এক হাজার মেগাওয়াটের মধ্যে হলে মানুষ সহ্য করতে পারবে। তবে জ্বালানি সরবরাহের যে অবস্থা, তাতে পরিস্থিতি আরও নাজুক হওয়ার শংকায় বিশেষজ্ঞরা। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. ইজাজ হোসেন বলেন, তীব্র গরমের সময় ৩ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত লোডশেডিং হতে পারে।
 

বর্তমানে ১১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনেই মেটানো যাচ্ছে গড়পড়তা চাহিদা। তবে রোজার কারণে পাল্লা দিয়ে চাহিদা বাড়বে মার্চের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই।

 

 

কিউটিভি/আয়শা/০১ মার্চ ২০২৪,/বিকাল ৩:১৯

▎সর্বশেষ

ad