ব্রেকিং নিউজ
আই হ্যাভ আ প্ল্যান : তারেক রহমান সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার : তারেক রহমান আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের খবর কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনে বিতর্কিতদের প্রশ্রয় : শংকিত জেলাবাসী গণতন্ত্রের জন্য চলা সংগ্রাম-লড়াই চালিয়ে যাব : মির্জা ফখরুল ঢাকায় এমপি প্রার্থী ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মমতাজ হোসেন লিপিকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে রৌমারীতে মশাল মিছিল আর্থিক অনিয়মে অভিযুক্ত সাবেক অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলামঃ অভিযোগের ঝড় খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজে কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি

মিয়ানমারে জান্তাবিরোধী লড়াইয়ে নিহত অন্তত ২০০০

superadmin | আপডেট: ০১ ডিসেম্বর ২০২২ - ০৬:২৯:৪২ পিএম

ডেস্কনিউজঃ মিয়ানমারে গত বছর ক্ষমতা দখলকারী সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে অন্তত ২ হাজার গণতন্ত্রপন্থী যোদ্ধা নিহত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১ ডিসেম্বর) রয়টার্স নেক্সট সম্মেলনে সম্প্রচারিত একটি সাক্ষাত্কারে দেশটির সমান্তরাল বেসামরিক সরকারের প্রধান এ কথা বলেন। এ সময় মিত্রদের সামরিক সহায়তা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চি এবং অন্যান্য প্রশাসনের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ঐক্য সরকারের (এনইউজি) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ডুয়া লাশি লা মিয়ানমারের একটি অজ্ঞাত স্থান থেকে সম্মেলনে ওই বক্তব্য রাখেন।

‘আমরা (মৃত্যুকে) মূল্য হিসেবে বিবেচনা করি, যেটি আমাদের দিতে হবে’, বলেন তিনি।

ডুয়া লাশি লা একজন প্রাক্তন শিক্ষক ও আইনজীবী। সত্তরের দশকে উত্তর মিয়ানমারের কাচিন রাজ্যের নিজ বাড়ি থেকে পরিবারের সঙ্গে পালিয়ে এসেছিলেন তিনি।

ডুয়া লাশি লা এবং তার সহকর্মীদের সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নত এবং তাদের সঙ্গে দেশটির নাগরিকদের যোগাযোগ নিষিদ্ধ করেছে সামরিক বাহিনী। কিন্তু এরপরেও সমান্তরাল বেসামরিক সরকার ব্যাপক সমর্থন পাচ্ছে। দেশজুড়ে তাদের মিত্র হিসেবে সশস্ত্র গোষ্ঠী পিপলস ডিফেন্স ফোর্স আত্মপ্রকাশ করেছে।

ডুয়া লাশি লা বলেন, আমাকে কখন আমার জীবন বিসর্জন দিতে হবে, তা আমি জানি না। এটি সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে। তবে আমি আমার দেশের জন্য যেকোনো কিছু ত্যাগ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী ক্ষমতা দখলের পর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশটিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এক দশক ধরে চলা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে উল্টে দিয়েছে এবং বিক্ষোভ দমন করতে মারাত্মক শক্তি ব্যবহার করেছে সেনাবাহিনী।

রাজনৈতিক অস্থিরতা পর্যবেক্ষণকারী অধিকার গ্রুপ অ্যাসিসট্যান্স অ্যাসোসিয়েশন ফর পলিটিক্যাল প্রিজনার্স জানায়, যুদ্ধে ২ হাজার জন মারা যাওয়ার পাশাপাশি অন্যান্য সহিংসতায় আড়াই হাজারেরও বেশি বেসামরিক লোক নিহত হয়েছে। তাদের বেশির ভাগই বিক্ষোভের বিরুদ্ধে চালানো দমন-পীড়নে মারা গেছে।

সূত্র : রয়টার্স

বিপুল/০১.১২.২০২২/ সন্ধ্যা ৬.২৪

▎সর্বশেষ

ad