ব্রেকিং নিউজ
কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপিকে নিয়ে পাহাড়সম অভিযোগঃ ১০ মাসেও হয়নি কাউন্সিল সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম : শিক্ষক,লেখক-সাহিত্যিক হিসেবে খ্যাতিম্যান একজনের বিদায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি প্রশিক্ষণ ম্যানুয়ালে উপকৃত হবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষক- ভিসি ড.আমানুল্লাহ ফেরদৌস বাজে ব্যাটিংয়ে ফাইনাল মিস বাংলাদেশের জনস হপকিন্সের সাথে কাজ করবে বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়  মজিদা কলেজে ৪০ লাখ টাকার নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগ, তোলপাড় কুড়িগ্রাম খারুয়ার পাড়ে ভাঙ্গনের শব্দ থেমে যাক — বদরুদ্দীন উমর : শিরদাঁড়া বাঁকা করে বাঁকা হয়নি যার কুড়িগ্রাম জেলা বিএনপির আহবায়ক ভারতীয় নাগরিক, এনআইডি বাতিলে হাইকোর্টের রুল আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংকে সন্ত্রাসী হামলা : এইচআর হেডসহ আহত ১৫

দেশে মসজিদের সংখ্যা সাড়ে ৩ লাখ

Ayesha Siddika | আপডেট: ২৫ জুন ২০২৪ - ০৬:১৬:৩৪ পিএম

ডেস্ক নিউজ : দেশের ৬৪ জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মসজিদ রয়েছে, এসব মসজিদে প্রায় ১৭ লাখ ইমাম-মোয়াজ্জিন কর্মরত- বলে সংসদে জানিয়েছে ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। মঙ্গলবার (২৫ জুন) বিকেলে জাতীয় সংসদের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট অধিবেশন ঝিনাইদহ-২ আসনের সংসদ সদস্যের প্রশ্নে মন্ত্রী এই তথ্য জানান। অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন স্পিকার ড. শিরীন শারমীন চৌধুরী।

তিনি জানান, দেশের ৬৪ জেলায় প্রায় সাড়ে ৩ লাখ মসজিদ রয়েছে। এসব মসজিদে প্রায় ১৭ লাখ ইমাম-মোয়াজ্জিন কর্মরত।মসজিদগুলোর মধ্যে বায়তুল মোকারম জাতীয় মসজিদ, চট্টগ্রামের আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ এবং জমিয়াতুল ফালাহ মসজিদের তিনজন খতিব, ছয়জন পেশ ইমাম ও ছয়জন মোয়াজ্জিনের বেতন-ভাতা রাজস্ব খাতভুক্ত সরকারিভাবে প্রদান করা হয়।

আর প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় একটি করে ৫৬৪টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় একজন ইমাম, একজন মোয়াজ্জিন ও একজন খাদেমকে বর্তমানে পর্যায়ক্রমে সম্মানীর ভিত্তিতে নিয়োগ করা হচ্ছে। একইসঙ্গে ৫৬৪টি মডেল মসজিদের রাজস্ব খাতে পদ সৃজনের প্রস্তাব প্রেরণ করা হয়েছে। পদ সৃজনের পর তাদের বেতন-ভাতা রাজস্ব খাতভুক্ত বেতন স্কেল থেকে প্রদান করা হবে।

মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে সারাদেশে মসজিদভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা প্রকল্পে ৪৯ হাজার ৭১৯ জন ইমাম ও মোয়াজ্জিন কর্মরত রয়েছেন। তাদেরকে প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা হারে সম্মানী প্রদান করা হয়। ভবিষ্যতে এই প্রকল্পের পরিধি বাড়িয়ে দেশের অন্যান্য ইমাম ও মোয়াজ্জিনদের পর্যায়ক্রমে সন্মানীর আওতায় আনা হবে- ইনশাআল্লাহ।

ইমাম ও মোয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্টের আওতায় প্রতিবছর ন্যূনতম ৫৫০০ জনকে ৪ হাজার টাকা হারে মোট ২ কোটি ২০ লাখ টাকা আর্থিক সাহায্য প্রদান করা হয়। তবে ট্রাস্টি বোর্ডের সিদ্ধান্ত মোতাবেক আর্থিক সাহায্য গ্রহণকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি এবং সাহায্যের পরিমাণ বৃদ্ধি করা হয়ে থাকে। এ ছাড়া ইমাম ও মোয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্টের আওতায় প্রতিবছর ৬০০ জনকে ১৫ হাজার থেকে ২০ হাজার ও ২৫ হাজার-এই তিনটি শ্রেণিতে বিভক্ত করে সর্বমোট ১ কোটি ২০ লাখ টাকা সুদবিহীন ঋণ প্রদান করা হয়ে থাকে।

তিনি আরও জানান, ইমাম ও মোয়াজ্জিন কল্যাণ ট্রাস্টের আয়বর্ধক কর্মসূচি গ্রহণ করা হচ্ছে। ট্রাস্টের আয় বৃদ্ধি পেলে ভবিষ্যতে দেশের সব ইমাম ও মোয়াজ্জিনদের অনুদানের আওতায় আনা সম্ভব হবে। এ লক্ষ্যে দেশের সব মসজিদের ডেটাবেইস তৈরির কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।

 

কিউটিভি/আয়শা/২৫ জুন ২০২৪,/সন্ধ্যা ৬:১৬

▎সর্বশেষ

ad