
শহিদ আহমেদ খান সাবের,সিলেট প্রতিনিধি : দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জননেতা মকসুদ হোসেন বলেন, ১/১১ সরকারের ত্রুটি-বিচ্যুতি থাকতে পারে। তবে দেশের বড় বড় দুর্নীতি ও দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ডাইরেক্ট এ্যাকশনের মাধ্যমে ২০০৭ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত দেশের সবকটি সরকারি প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতি আপনি আপনি বন্ধ হয়ে যায়। আফসোস একটি সৎ, খোদ ভীরু রাজনৈতিক দল এই দিনকে গণতন্ত্র হত্যা দিবস পালন করছে। যা অত্যন্ত দুঃখজনক ও নিন্দনিয়। ১/১১ এমনি সৃষ্টি হয়নি।
দুর্নীতিবাজ নেতৃত্ব ও গণতন্ত্রের শত্রুতের কারণেই ১/১১ সৃষ্টি হয়েছিল। এই সরকার যদি দীর্ঘ স্থায়ী হতো, তবে দেশ ও জনগণে যে কি পরিমান লাভ হতে তা, রাজনৈতিক বিশ্লেষগণই ভাল বলতে পারবেন। স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন, নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ পৃথকীকরণ, ছবিযুক্ত জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরিতে ১/১১ সরকারের ভূমিক এক যুগান্তরী। সাফকথা শীর্ষ দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ১/১১ সরকারের ভূমিকা অমর হয়ে আছে। ১/১১ সরকারের স্মরণে দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে ১১ জানুয়ারি বিকাল ৩টায় কুদরত উল্লাহ মার্কেটের ৩য় তলার অস্থায়ী কার্যালয়ে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতি বক্তব্য তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন চৌধুরী, উপদেষ্টা নেছারুল হক চৌধুরী বুস্তান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মামুন রশীদ এডভোকেট, সাংগঠনিক সম্পাদক ডাঃ অরুণ কুমার দেব, প্রচার সম্পাদক মীর আব্দুল করিম পাখি মিয়া, কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল মোতাওয়ালী ফলিক, সরোজ ভট্টাচার্য্য, দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ যুব ফোরামের সভাপতি ইমাম হোসেন, সিনিয়র সহ সভাপতি নিয়াজ কুদ্দুস খান, সাধারণ সম্পাদক মাহবুব ইকবাল মুন্না, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিকন তালুকদার রিখন, সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ নুর আহমদ জুনেদ প্রমুখ।
কিউটিভি/আয়শা/১১ জানুয়ারী ২০২৩/বিকাল ৫:২৪