ব্রেকিং নিউজ
আই হ্যাভ আ প্ল্যান : তারেক রহমান সময় এসেছে সকলে মিলে দেশ গড়ার : তারেক রহমান আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তনের খবর কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসনে বিতর্কিতদের প্রশ্রয় : শংকিত জেলাবাসী গণতন্ত্রের জন্য চলা সংগ্রাম-লড়াই চালিয়ে যাব : মির্জা ফখরুল ঢাকায় এমপি প্রার্থী ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মমতাজ হোসেন লিপিকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণার দাবিতে রৌমারীতে মশাল মিছিল আর্থিক অনিয়মে অভিযুক্ত সাবেক অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলামঃ অভিযোগের ঝড় খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজে কুড়িগ্রামের খলিলগঞ্জ স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক তিন অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতির অভিযোগে তদন্ত শুরু কুড়িগ্রামে পরপর ৬ ডিসির মধ্যে ৪ জনই নারী ডিসি

আইনি লড়াইয়ের পর অবশেষে ট্রাম্পের আয়কর নথি প্রকাশ

Anima Rakhi | আপডেট: ৩১ ডিসেম্বর ২০২২ - ০২:৩৩:১৩ পিএম

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ছয় বছরের দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কর নথি অবশেষে প্রকাশ পেয়েছে।

ডেমোক্র্যাটরা ২০১৯ সাল থেকে ট্রাম্পের কর নথি চেয়ে আসলেও ট্রাম্প তা দিতে অস্বীকৃতি জানিয়ে আসছিলেন। বিষয়টি পরে আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিল। খবর বিবিসির।

গত সপ্তাহে নথিটি প্রকাশের পক্ষে মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের ‘ওয়েস অ্যান্ড মিনস কমিটি’র ভোটের মধ্য দিয়ে চার বছরের এই আইনি লড়াইয়ের অবসান হয়।

প্রকাশিত কর নথিটিতে সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের দায়িত্বে থাকার সময়কার অনেক বেশি বিস্তারিত তথ্য আছে।

স্যোশাল সিকিউরিটি এবং ব্যাংক একাউন্ট নম্বরের মতো কিছু স্পর্শকাতর তথ্য সম্পাদনা করে ২০১৫ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত সময়কার এ আয়কর নথি প্রকাশ করা হয়েছে।

এমন সময় এ নথি প্রকাশ হলো যখন আর মাত্র কয়েক দিন পর ফের প্রতিনিধি পরিষদের নিয়ন্ত্রণ নিতে চলেছেন রিপাবলিকানরা।

এই কর নথিগুলো থেকে সামনে আসতে পারে ট্রাম্পের আর্থিক অবস্থা, সম্পদ, আয়ের উৎস, দাতব্য খাতে অবদান কিংবা বিদেশি প্রতিষ্ঠানের কাছে থাকা তার ঋণের তথ্যও।

এর আগে কর সংক্রান্ত জয়েন্ট কমিটির (জেসিটি) প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ট্রাম্প তার প্রেসিডেন্সির শেষ বছর ২০২০ সালে কোনো ফেডারেল আয়কর দেননি।

২০১৭ সালে তিনি মাত্র ৭৫০ ডলার আয়কর দিয়েছিলেন। আর ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে ট্রাম্প মোট ফেডারেল আয়কর দিয়েছিলেন ১১ লাখ ডলার।

শুক্রবার কয়েকশ পাতার কর নথি প্রকাশের প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প শিবির হুশিয়ার করে দিয়ে বলেছে, এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক বিভেদ আরও বাড়বে।

ট্রাম্প এক বিবৃতিতে বলেন, ডেমোক্র্যাটদের এটি করা উচিত হয়নি। সুপ্রিম কোর্টেরও এটি অনুমোদন করা উচিত হয়নি। এটি অনেকের জন্য ভয়ানক ব্যাপার হয়ে দাঁড়াবে। তবে ডেমোক্র্যাটরা বলছেন, এই কর নথি প্রকাশ করাটা অপরিহার্য ছিল।

মার্কিন প্রেসিডেন্টদের কর নথি প্রকাশের কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই। তবে দশকের পর দশক ধরে প্রেসিডেন্টরা স্বেচ্ছায়ই তাদের কর নথি প্রকাশ করে আসছেন।

কিউটিভি/ অনিমা/৩১.১২.২০২২/দুপুর ২.৩৩

▎সর্বশেষ

ad